শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় শহরের জুমির খান সড়কে নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এর উদ্বোধন করেন সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খাইরুল হাসান।
উল্লেখ্য, বরিশাল জেলার ১০ উপজেলায় খাওয়ানো হবে ৩ লাখ ৪ হাজার ৫৯৪ জন ও সিটি এলাকায় ৪৯ হাজার ২৭০ জন শিশুকে।
যার মধ্যে জেলার ১০ উপজেলায় ৬-৫৯ মাস বয়সী সবশিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী ৩২ হাজার ৫৬৪ জন শিশুকে নীল রঙের ১ লাখ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। পাশাপাশি ১২-৫৯ বয়সের ২ লাখ ৭২ হাজার ৩০ জন শিশুকে লাল রঙের ২ লাখ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, ওইদিন বরিশালের ১০ উপজেলার ৮৫টি ইউনিয়নের ২৫৫টি ওয়ার্ডে ২ হাজার ২৫৫টি টিকাদান কেন্দ্রের মাধ্যমে এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। বরিশাল সিভিল সার্জনের এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে সেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছেন ৪ হাজার ১০০ জন কর্মী। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্র খোলা থাকবে।
অপরদিকে বরিশাল সিটি কপোরেশনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. মতিউর রহমান জানিয়েছেন, বরিশাল সিটি কপোরেশনের আওতায় ২২০টি কেন্দ্রের মাধ্যমে ৪৯ হাজার ২৭০ জন শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী ৪ হাজার ৯৭০ জন শিশুকে নীল রঙের ১ লাখ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। একইসঙ্গে ১২-৫৯ বয়সের ৪৪ হাজার ৩০০ শিশুকে লাল রঙের ২ লাখ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
সিটি করপোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগ, সদর হাসপাতাল, শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি ২২টি প্রতিষ্ঠানের ৪৭৪ জন কর্মী শিশুদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কাজ করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৯
এমএস/আরবি/