শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে রনির মা লতাতি ত্রিপুরা বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে পানছড়ি থানায় মামলাটি করেন।
মামলায় পানছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সর্বোত্তম চাকমা, লোগাং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রতুত্তর চাকমা, সদর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সঞ্জয় চাকমা, শান্তি জীবন চাকমা, কয়েন চাকমাসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় পানছড়ি উপজেলা সদরে সুকতারা নামক একটি বোর্ডিংয়ের সামনে রনি ত্রিপুরাকে লক্ষ করে গুলি করা হয়। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে পানছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে তার মৃত্যু হয়।
নিহত রনিকে নিজেদের কর্মী বলে দাবি করেছে এমএন লারমা নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি। এই ঘটনার জন্য প্রসীত খীসার ইউপিডিএফকে দায়ী করা হয়। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইউপিডিএফ।
পানছড়ি থানার ওসি (তদন্ত) মো. দুলাল হোসেন বলেন, দাহক্রিয়া শেষ করে শনিবার নিহতের মা মামলাটি করেছেন। মামলার তদন্ত চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৯
এডি/আরআর