রোববার (১০ ফেব্রুয়ারি) ওই তরুণী মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) রিফাত রহমান শামিমের কাছে লিখিত অভিযোগ করার পর তাৎক্ষণিকভাবে অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তাকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
লিখিত অভিযোগে তরুণী দাবি করেন, তার এক খালা সাটুরিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সেকেন্দার হোসেনের কাছে প্রায় তিন লাখ টাকা পান।
ওই তরুণীর অভিযোগে বলা হয়েছে, দুই পুলিশ কর্মকর্তা বাংলাতে তরুণী ও তার খালাকে আলাদা ঘরে আটকে রাখেন। এক পর্যায়ে ওই তরুণীকে অস্ত্রের মুখে ইয়াবা সেবনে বাধ্য করা হয়। পরে একাধিকবার তাকে ধর্ষণ করা হয়। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত দুই জনকে আটকে রাখার পর ডাকবাংলো থেকে বের করে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করলে এসআই সেকেন্দার হোসেন তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেন।
তবে এসপি রিফাত রহমান শামিম বাংলানিউজকে বলেন, ঘটনার তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তার আগ পর্যন্ত দু’জন পুলিশ লাইনে সংযুক্ত থাকবেন।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৯
কেএসএইচ/এইচএ/