স্থানীয় সময় শুক্রবার দুপুর ২টায় হোটেল বায়েরিসখার হফে তিন দিনের এ সম্মেলনের উদ্বোধনী সেশন শুরু হয়। সম্মেলন চলবে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও অংশ নিয়েছেন জার্মানির চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মেরকেল, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গানি, মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদুল ফাত্তাহ আল-সিসি, রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট ক্লস ইয়োহানিস, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট পেত্রো পোরোশেঙ্কো, রুয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট পল কাগামে, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি, চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির প্রভাবশালী পলিটব্যুরো সদস্য ইয়াং ঝিয়েচি।
এছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষামন্ত্রীরা সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। অংশ নিচ্ছেন রাশিয়া, ইরান, ইরাক, পাকিস্তান, ফিলিপাইনের প্রতিনিধিরাও। সম্মেলনে এমএসসির চেয়ারম্যান জার্মান কূটনীতিক ওলফগ্যাং ইশ্চিংগারের স্বাগত বক্তৃতা দিয়েছেন। সূচনা বিবৃতিদাতা জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী উরসুলা ভন লেয়ান, যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যাভিন উইলিয়ামসন।
গত প্রায় পাঁচ দশক ধরে বিশ্ব নিরাপত্তা বিষয়ক নীতি-নির্ধারণে আলোচনার শীর্ষ ফোরামে পরিণত হয়েছে এমএসসি। তারই ধারাবাহিকতায় এবারের সম্মেলনে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের ভবিষ্যৎ ও প্রতিরক্ষা নীতি বিষয়ে সহযোগিতা, বাণিজ্য ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার বিভিন্ন ক্ষেত্র, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তায় প্রযুক্তির ছায়াসহ বিশ্ব নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
বিশ্বের প্রায় সব প্রান্তের নীতি-নির্ধারকদের এ সম্মেলনকে ‘বেস্ট থিংক ট্যাংক কনফারেন্স’ বা ‘শীর্ষ চিন্তাবিদদের সম্মেলন’ বলা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০১৯
এমইউএম/এইচএ/
** বড় সংকটে ডব্লিউএইচও প্রায়ই ভুল পদক্ষেপ নেয়