রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে আশুলিয়ার দুর্গাপুর থেকে শম্পার ও দুপুরে জামগড়া এলাকায় থেকে হাসনার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সাউদার্ন গার্মেন্টসের কর্মী শম্পা গাইবান্ধা জেলার সাদুল্যাপুর থানার পাটানোছা গ্রামের সামছুল মিয়ার মেয়ে।
এদিকে, দিনাজপুরের মেয়ে হাসনা জামগড়া এলাকার রহমত আলির বাড়িতে ভাড়া থাকতেন।
আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নয়ন বাংলানিউজকে জানান, সকালে স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে শম্পার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
তিনি আরো জানান, ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী বিল্লাল মিয়া পলাতক। ধারণা করা হচ্ছে, যৌতুকের টাকার জন্যই শম্পাকে তিনি হত্যা করে পালিয়েছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে, হাসনা হেনার বিষয়টি নিয়ে একই থানার এসআই রাকিবুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিবেশীদের কাছে খবর পেয়ে হাসনার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর তার স্বামী নয়ন পালিয়ে গেছেন। তাকে আটক করার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৯
এসআই/