রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দিনগত গভীর রাতে ওই ইয়াবা ট্যাবলেটগুলো জব্দ করা হয়।
টেকনাফ-২ এর বিজিবির পরিচালক লে. কর্নেল আছাদুদ জামান চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, রাতে টেকনাফের নাজিরপাড়ার লেজুরপাড়া লবণের মাঠ দিয়ে ইয়াবার একটি চালান মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারে।
এ সময় রাত পৌনে ১টার দিকে সন্দেহজনকভাবে একজন লোক দৌড়াতে দেখেন বিজিবি সদস্যরা। বিজিবি সদস্যরা থামতে বললেও লোকটি একটি পোটলা ফেলে পার্শ্ববর্তী গ্রামের দিকে পালিয়ে যায়। পরে ওই এলাকার লবণ মাঠ থেকে পোটলাটি জব্দ করা হয়। পরে তার ভেতর থেকে ২০ হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।
তিনি বলেন, জব্দ হওয়া ইয়াবা ট্যাবলেটগুলো ব্যাটালিয়ন সদরে জমা রাখা হয়েছে। যা পরবর্তীতে সবার উপস্থিতিতে ধ্বংস করা হবে।
এর আগে শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) টেকনাফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাত থেকে ফুল নিয়ে ১০২ জন চিহ্নিত ইয়াবাবিক্রেতা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তারা সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা, ৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৭০ রাউন্ড তাজা কার্তুজও জমা দেন। পরেরদিন সন্ধ্যায় এদের সবাইকে কারাগারে পাঠানো হয়। কিন্তু ওইদিন শনিবার সন্ধ্যায়ও কক্সবাজার শহরের লিংকরোড থেকে ৪০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে র্যাব। এর একদিন পরেই আবার বিজিবি উদ্ধার করলো ২০ হাজার ইয়াবা ট্যাবলেট।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৯
এসবি/এএটি