মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দিনভর রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এগুলো বন্ধ করা হয়।
এগুলো হলো- পান্থপথের আজাদ পানি ফ্যাক্টরি, রায়েরবাগের ড্রপ ড্রিংকিং ওয়াটার, বেড়িবাঁধ লালটেকের মনির পানি ফ্যাক্টরি ও গেচারটেক এলাকার একটি নাম বিহীন কোম্পানি।
বিএসটিআইর উপ-পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম ও মো. রিয়াজুল হকের নেতৃত্বে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যদের সহায়তায় দু’টি সার্ভিল্যান্স দলের মাধ্যমে সোবহানবাগ, পান্থপথ, গ্রিনরোড, রায়েরবাজার, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, আদাবর, দারুস সালাম, পীরেরবাগ, কাজীপাড়ায় অভিযান চালানো হয়।
এছাড়াও পীরেরবাগ ও শেওড়াপাড়ায় ওয়াসার দু’টি এটিএম বুথে নোংরা পাত্রে পানি বিক্রি করায় সর্তক করা হয়। এসময় বাণিজ্যিক উদ্দেশে পাত্রে পানি বিক্রি বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এসব এলাকায় মোট ২০টি হোটেল, রেস্তোরাঁ ও টি স্টলে অভিযান চালিয়ে ৩ হাজার ২০০টি নোংরা ও নন ফুড গ্রেড পত্র ধ্বংস করে সার্ভিল্যান্স দল।
অভিযানে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) সাতজন মাঠ কর্মকর্তা অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৯
এসই/আরবি/