মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এ পূজা উৎসব শেষ হয়। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন গৌরি পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি শিশির পাহাড়িয়া ও সম্পাদক শষি পাহাড়িয়া।
শিশির পাহাড়িয়া বাংলানিউজকে জানান, এ উৎসবটি নবান্নের শুরুতে তারা পালন করে থাকেন। পূজার মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করেন। তারা একযোগে নেচে নেচে সৃষ্টিকর্তার আরাধনা করেন।
তিনি আরও বলেন, এ পূজাতে সবার মঙ্গল কামনার জন্য পাঠা, ছাগল, কবুতর ও মুরগী বলি দেওয়া হয়। পূজার শেষ দিনে বড় ধরনের খাবরের আয়োজন করে থাকেন। তার সঙ্গে পাঠা বলি দিয়ে তার রক্ত প্রসাদ হিসেবে পান করে থাকেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৯
জিপি