রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হরিপুর আমুলী আদালতের বিচারক ফারহানা খান মামলাটি গ্রহণ করে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৬ মার্চ তারিখ ধার্য করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) নিহত নবাবের বাবা নজরুল ইসলাম, সাদেকের ভাই বাসেদ ও নিহত শিশু জয়নালের বাবা নূর ইসলাম বাদী হয়ে ওই আদালতে মামলার আর্জি পেশ করেন।
৫০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদসহ বিজিবির সাত সদস্যের নাম উল্লেখ করে ও ১০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দেখিয়ে তিনটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- বিজিবির বেতনা বিত্তপির সদস্য নায়েক হাবিবুল্লাহ (৩২), দেলোয়ার হোসেন (৩০), সিপাহী হাবিবুর রহমান (৩০), মুরসালিন (৩২), খায়রুল ইসলাম (২৮) ও নায়েক সুবেদার জিয়াউর রহমান (৩৫)।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম মামলা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বাদীরা জানান, ঘটনার পর থানায় মামলা দিলেও পুলিশ রুজু না করায় তারা আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ১২ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সীমান্তবর্তী হরিপুর উপজেলার বহরমপুর গ্রামে গরু জব্দ করাকে কেন্দ্র করে বিজিবি ও গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘষের্র ঘটনা ঘটে। এ সময় বিজিবির গুলিতে গ্রামের তিনজন নিহত হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৯
এসআরএস