সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে সুশীল সমাজের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ এসব কথা বলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বলেন, দুর্নীতি দমনে রাজনৈতিক সদিচ্ছা বা কমিটমেন্ট জরুরি।
‘আপনারা বলতে পারেন- আমি ব্যক্তিগতভাবে পক্ষপাত করেছি। আমার লোকেরা পয়সার বিনিময়ে অনুকম্পা দেখিয়েছে- আপনারা এটা বলতেই পারেন। আমরা কেউ-ই ধোয়া তুলশী পাতা নই। আমাদেরও ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকতে পারে। ’
ইকবাল মাহমুদ বলেন, আমাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমরা লাখ লাখ অভিযোগ পাই ১০৬ নম্বরে। তার মাত্র ২ ভাগ আমার আওতায়। বাকি ৯৮ ভাগ আমরা সংশ্লিষ্ট অফিসে পাঠাই। মানি লন্ডারিংয়ের কথা বলা হয়। দুদকের দিকে আঙুল তোলা হয়। কিন্তু আইন করে এটা আমাদের কাছ থেকে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনআরবি), মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর ও সিআইডিকে দেওয়া হয়েছে।
‘আমাদের কাছে আছে কেবল সরকারি কর্মকর্তার ঘুষের টাকার মানি লন্ডারিং। যা বলতে গেলে কিছুই না। আমরা সম্পদের মাধ্যমে ব্যবস্থা নিচ্ছি। ’
তিনি বলেন, সবাই বেসিক ব্যাংকের (বেসিক ব্যাংক লিমিটেড) কথা বলেন। বেসিক ব্যাংকের চার্জশিট দ্রুত হবে। তাদের ১৫শ কোটি টাকা জমা হয়েছে। আমাদের তৎপরতায় অন্য ব্যাংকের তিন থেকে চার হাজার কোটি টাকা নগদ জমা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ২০১৯
আরএম/এমএ