শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) এমন তথ্যই জানান তিনি।
ডা. সোহেল মাহমুদ বলেন, শুধু ময়নাতদন্ত করেই হত্যা না আত্মহত্যা, সেটি নির্ণয় করা যাবে না।
এছাড়া রোববার (১৫ ডিসেম্বর) পুলিশের কাছে প্রাথমিক রিপোর্টি পাঠানো হবে বলেও জানান এই চিকিৎসক।
এর আগে গত ০৪ ডিসেম্বর দিনগত রাত পৌনে ১১টার দিকে সিদ্ধেশ্বরী সার্কুলার রোডের আয়েশা শপিং কমপ্লেক্সের পেছনের তিনটি ভবনের মধ্যবর্তী স্থান থেকে এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
তাৎক্ষণিকভাবে মরদেহ দেখে আশপাশের লোকজন কেউ চিনতে না পারায়, শনাক্তের জন্য মৃতের আঙুলের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) সংগ্রহ করা হয়। পরে স্বজনরা তাকে দেখে শনাক্ত করেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, ওইদিন সন্ধ্যায় শারমিন দু’টি টিউশনি করে বাসায় ফেরেন। পরে তিনি কাজ আছে বলে বাসা থেকে বের হন। বাসা থেকে নিচে নেমে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন রেখে ও সেসময় পরিহিত স্যান্ডেল বদলে বেরিয়ে যান রুম্পা।
কিন্তু রাতে আর বাসায় ফেরেননি। পরিবারের লোকজনসহ স্বজনেরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তার সন্ধান পাননি। পরে খবর পেয়ে রুম্পার মাসহ স্বজনরা রমনা থানায় গিয়ে মরদেহের ছবি দেখে তাকে শনাক্ত করেন।
এ ঘটনায় রুম্পার কথিত প্রেমিক আব্দুর রহমান সৈকতের প্রাথমিক সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। বর্তমানে তিনি গ্রেফতার রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৯
এজেডএস/এসএ