শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনার পর ওই চালক বাসটি নিয়ে থানায় গিয়ে আশ্রয় নেন।
পরে চালককে ছাড়িয়ে নিতে রাত ৮টা থেকে প্রায় ৪০ মিনিট সড়ক অবরোধ করে রাখেন শ্রমিকরা।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এরশাদুল হক ভূঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, চালককে তামাবিল হাইওয়ে পুলিশের জিম্মায় দেওয়ার পর রাত পৌনে ৯টার দিকে সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করা হয়।
স্থানীয়রা জানায়, এনা পরিবহনের ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস দয়ামীর এলাকায় কিশোর আরিফুলকে ধাক্কা দিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে চালক বিক্ষুব্ধ জনতার কবল থেকে রক্ষা পেতে বাসসহ ওসমানীনগর থানার মধ্যে গিয়ে আশ্রয় নেন।
ওসমানীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মাঈন উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, চালককে তামাবিল হাইওয়ে পুলিশের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে।
তামাবিল হাইওয়ে পুলিশের উপ পরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম বাংলানিউজকে বলেন, দয়ামীরের এক দুর্ঘটনায় চালক আটকের খবর পেয়ে পরিবহন শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন। পরবর্তীকালে তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৯
এনইউ/টিএ