মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অমিত কুমার দে আদালতে চার্জ গঠনের মাধ্যমে মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু করেন।
চার্জভুক্তরা হলেন-সাগরদী অঞ্চলের শিবিরের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, কাউনিয়া থানা এলাকার সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ান, বিমানবন্দর থানা এলাকার সাবেক সভাপতি কাজী সাইফুল, শিবিরকর্মী আহসান হাবিব, জুবায়ের হোসেন, মন্টু, আকাশ খান, আমিনুল ইসলাম, শাহজাহান খলিফা ওরফে সাজু, মোক্তার হোসেন, হুমায়ুন কবির, রাসেল মিয়া ওরফে সুমন, অলিউর রহমান রুবেল, শাওন ইসলাম, নুরু হাওলাদার, আমানুল্লাহ আমান, আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মোস্তাক সরদার।
২০১৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) মোস্তাফিজুর রহমান।
মামলার অভিযোগে তিনি বলেন, অভিযুক্তরা হরতালের সমর্থনে নগরজুড়ে নাশকতা চালান। ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে তারা সিএন্ডবি পুল এলাকার সিটি সার্ভিস বাসস্ট্যান্ডে পেট্রোল বোমা মেরে আগুন জ্বালিয়ে দেন। এতে বরিশাল জ ১১-০০৫২ ও বরিশাল জ ১১- ০০৫৬ নং গাড়ি পুড়ে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে অভিযুক্তরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এসময় এসআই মহিউদ্দিন শেখ আহত হন।
এদিকে মামলা দায়েরের পর গত বছর ২১ জানুয়ারি এসআই শাহসাব খান ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৩৭ ঘণ্টা, আগস্ট ২৩, ২০১৭
টিএ/আরএ