মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর উত্তরায় নিজের বাসায় জাতীয় ঐক্যের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।
আ স ম আব্দুর রব বলেন, সিলেট সফরের মধ্য দিয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আ স ম রব বলেন, আমাদের কর্মসূচিতে সরকার ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের বাধা দেওয়া হবে না, সেই সহযোগিতা চাই। জনগণ তথা দেশবাসী জানতে চায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সম্পর্কে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারের জন্য সর্বোপরি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে জাতীয় ঐক্য গঠিত হয়েছে। সে কারণেই এই লিঁয়াজো কমিটি গঠন করা হয়েছে।
বিএনপি, যুক্তফ্রন্ট ও জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার সমন্বিত সরকারবিরোধী জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রথম বৈঠক সোয়া ১২টায় শুরু হয়ে চলে সোয়া ৩টায পর্যন্ত।
সিলেটে কোন ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রথমে মাজার জিয়ারত, এরপর জনসভা হবে। এছাড়া অন্য কর্মসূচির বিষয়ে বুধবার জানানো হবে।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, তানিয়া রব, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, ডাকসুর সাবেক ভিসি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, জেএসডির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন স্বপন, নাগরিক ঐক্যের সমন্বয়ক শহিদুল্লাহ কায়সার, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মমিনুল ইসলাম, ড. জায়েদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৮/আপডেট: ১৬৩৪
এমএএম/এএ