ঢাকা: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণার বৈধতা পেয়েছিলেন৷ কাজেই স্বাধীনতার ঘোষণার পাঠক অনেকেই হতে পারে, কিন্তু ঘোষক একজনই, তিনি হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মহান স্বাধীনতা দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে শুক্রবার (২৬ মার্চ) ঐতিহাসিক ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে দলের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা জানানো পর তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে সকালে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং বর্ণচোরা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিহত করাই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর শপথ। স্বাধীনতার শত্রু, সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং বর্ণচোরা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিহত করে তাদের চূড়ান্তভাবে পরাজিত করাই হচ্ছে আজকের দিনের শপথ।
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানোর সময় আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, ড. আব্দুর রাজ্জাক, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ডা. দীপু মনি ও আ ফ ম বাহা উদ্দিন নাছিম, সংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন ও এস এম কামাল হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ দলের শীর্ঘ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এর মধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন রয়েছে
বাংলাদেশ সময় ১১৪০ ঘন্টা, মার্চ ২৬, ২০২১
এসকে