ওয়ানডে ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের সব শেষ সেঞ্চুরিটি এসেছিল ২০১৪ সালের ২১ নভেম্বর। চট্টগামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সফরকারী জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তার করা ১০১ রানে ৮৭ রানের জয় পেয়েছিল টিম বাংলাদেশ।
কার্ডিফে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে গ্রুপ পর্বের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ক্যারিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরির দেখা পেলেন সাকিব।
সেঞ্চুরি তুলে নিতে সাকিব বল খেলেছেন ১১১টি। যেখানে চারের মার ছিল ৯টি ও ছয় ১টি।
এরআগে শুক্রবার (৯ জুন) কার্ডিফে জয়ের জন্য কিউদের দেওয়া ২৬৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দলীয় ৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে চলে যায় মাশরাফিরা। ঠিক তখন দলের ত্রাতা হয়ে পঞ্চম উইকেটে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদে সঙ্গে জুটি গড়েন সাকিব। দারুণ ইতিবাচক শারীরিক ভঙ্গি ও লড়াকু ব্যাটে ব্ল্যাক ক্যাপস বোলারদের জবাব দিচ্ছিলেন শুরু থেকেই। আর এমন ইতিবাচক ব্যাটিংয়ে ২৯তম ওভারের একেবারে শেষ বলে তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৩৫তম অর্ধশতক।
অর্ধশতক তুলতে সাকিব খেলেন ৬২টি বল, যেখানে চারের মার ছিল ৫টি। বাঁচা-মরার ম্যাচে অর্ধশতক তুলে নেওয়ার পর যেন আরও পরিপক্ব সাকিব। দারুণ ধৈর্য আর সাহসী পদক্ষেপে কিউই বোলারদের মোকাবেলা করে তুলে নেন ওয়ানডেতে নিজের ‘লাকি সেভেন’ সেঞ্চুরি।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪০ ঘণ্টা, জুন ১০, ২০১৭
এইচএল/এএ