তৃণমূল পর্যায় থেকে বাছাইকৃত সেরা তরুণ ক্রীড়াবিদদের নিয়ে এই মহাযজ্ঞের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ অলিম্পিকি অ্যাসোসিয়েশন।
এই উপলক্ষ্যে বিকেল ৪টায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রবেশের সব গেট খোলা হয়েছে।
সন্ধ্যা পৌঁনে ৭টায় স্টেডিয়ামে প্রবেশ করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। এর মিনিট পাঁচেক পরই বেজে উঠবে জাতীয় সঙ্গীত। ‘এক ঝলকে বাংলাদেশ যুব গেমস’-এর এভি প্রদর্শনীও থাকছে। এরপর মাঠে প্রবেশ করবেন আট বিভাগের সংশ্লিষ্ট ক্রীড়াবিদরা। আগত অতিথিদের বক্তব্য শেষে জমকালো অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনের পরপরই মশাল প্রজ্বলন করা হবে। যুব গেমসের চূড়ান্ত পর্বের মশাল জ্বালাবেন স্বর্ণপদক জয়ী শুটার আসিফ হোসেন খান। গেমসের থিম সংয়ের এভি প্রদর্শনীর সঙ্গে ধীরেধীরে মাঠ ত্যাগ করবেন ক্রীড়াবিদরা।
৮ মিনিটের মাসকট প্যারেড, পাশাপাশি স্টেজ পারফরমারদের নাচ ও গান পরিবেশন হবে। ১৫ মিনিটের এই অনুষ্ঠানে দেশসেরা কণ্ঠ ও নৃত্য শিল্পীরা অংশ নেবেন।
বাংলাদেশের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রদর্শিত হবে ডিসপ্লে। ২৫ মিনিটের এই অনুষ্ঠান শেষে প্রদর্শিত হবে আকর্ষণীয় লেজার শো।
গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ খুঁজে বের করার যে কার্যক্রম শুরু হয়েছিল, চূড়ান্ত পর্বের মধ্য দিয়ে তা শেষ হচ্ছে। চূড়ান্ত পর্বে ২১টি ডিসিপ্লিনে ২,৬৬০ ক্রীড়াবিদ অংশ নিচ্ছেন। এই পর্বে ১৫৯টি ইভেন্টে ১,১১৪টি পদকের জন্য লড়বেন তরুণ ক্রীড়াবিদরা। ৩৪০টি সোনা, ৩৪০টি রুপা ও ৪৩২টি ব্রোঞ্জপদক থাকছে ২১টি ডিসিপ্লিনে।
চূড়ান্ত পর্বের ডিসিপ্লিনগুলো হলো- অ্যাথলেটিকস, সাঁতার, ফুটবল, কাবাডি, বাস্কেটবল, ভলিবল, হ্যান্ডবল, হকি, টেবিল টেনিস, ভারোত্তোলন, কুস্তি, উশু, শুটিং, আর্চারি, ব্যাডমিন্টন, বক্সিং, দাবা, জুডো, কারাতে, তায়কোয়ান্দো ও স্কোয়াশ। ইতিমধ্যে একাধিক ডিসিপ্লিনের খেলা শুরু হয়ে গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, ১০ মার্চ, ২০১৮
এইচএল/এমএমএস