ক্রিকেট
কিংসটাউনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। বিশ্ব আসরে
সান্ত্বনার জয় দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ করল শ্রীলঙ্কা। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ৮৩ রানের বড় ব্যবধানে
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম চার আসরে 'সুপার এইট' ফরম্যাট রাখলেও পরের চার আসরে তা রাখেনি আইসিসি। তবে এবারের আসরে আবারও পুরনো
বাংলাদেশ অলআউট হয়ে গিয়েছিল কেবল ১০৬ রানে। এর পেছনেও ছিল শেষ উইকেট জুটিতে ১৮ রান যোগ করার ভূমিকা। ব্যাটাররা হতাশ করে যাচ্ছেন পুরো
স্কোরবোর্ডে রান কেবল ১০৬। যেকোনো প্রতিপক্ষকেই এই রানে আটকে রাখা বেশ কঠিন। নেপালের বিপক্ষে কাজটি দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ। যার
ব্যাটাররা খুব বড় পুঁজি এনে দিতে পারেননি। কিন্তু এমন উইকেটে সেটাই ছিল যথেষ্ট! শুরুতে বল হাতে দাপট দেখালেন তানজিম হাসান সাকিব।
অল্প রানের পুঁজি। তা নিয়েও এমন উইকেটে জেতা অসম্ভব কিছু নয়। নেপালকে হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা আগেই সেটা প্রমাণ করেছে। এবার বাংলাদেশও
বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে হারগুলোর একটি কি অপেক্ষায়? প্রথম ইনিংস শেষে খুব দূরের মনে হচ্ছে না সেটি। প্রথম বলে উইকেট হারিয়ে
প্রথম বলেই ফিরলেন তানজিদ হাসান তামিম। চাপ শুরু হলো ওখান থেকেই। এরপর আরও একবার টপ অর্ডারদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ পাওয়ার প্লেতে রয়েছে
নেপালের জন্য পাওয়ার নেই তেমন কিছুই। সুপার এইটে যাওয়ার সমীকরণ নেই তাদের। আগের ম্যাচে কাছে গিয়েও টেস্ট খেলুড়ে দেশকে হারাতে না পারার
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়ার আগে সহজ ম্যাচ কঠিন করে জিতলো পাকিস্তান। অল্প রানের লক্ষ্য
গত আসরে ফাইনাল খেললেও এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার এইটেই উঠতে পারেনি পাকিস্তান। প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে অঘটনের শিকার
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশ দল এখন আছে ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে। রোববার নেপালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ
ব্যাট হাতে সময়টা একদমই ভালো কাটছে না নাজমুল হোসেন শান্তর। বিশ্বকাপের তিন ম্যাচের কোনোটিতেই ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি। সর্বোচ্চ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার আগে ছন্দে ছিল শ্রীলঙ্কা। ঘরের মাটিতে আফগানিস্তানকে হারানোর পর বাংলাদেশের মাটিতে এসে টি-টোয়েন্টি সিরিজ
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এসেছিল কম প্রত্যাশা নিয়ে। কিন্তু সুপার এইটের প্রথম তিন ম্যাচের দুটিতেই জিতেছে তারা। তাদের সুপার এইট এখন
শিরোপা অন্যতম দাবিদার হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে এসে গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নিয়েছে পাকিস্তান। এমন ফলাফলের কারণে তোপের মুখে
পিছিয়ে থাকা দলকে অনেকটা নিজের কাঁধে টেনে তুলে এনেছেন বিশ্বমঞ্চে। বুক চিতিয়ে লড়াই করতেও শিখিয়েছেন হাতে ধরেই। দলটার 'পোস্টার বয়'
অ্যান্টিগায় বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে নামিবিয়াকে হারিয়ে নিজেদের কাজটা সেরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। এরপর স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে
বিশ্বকাপটা বেশ ভালো কাটছে বাংলাদেশের। তিন ম্যাচের দুটিতে জিতে সুপার এইট প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হারলেও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন