শিল্প-সাহিত্য
বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে বিভিন্ন ভাষায় প্রতি দিন-সপ্তাহ-মাসে প্রকাশিত হচ্ছে অসংখ্য বই। নানা স্বাদের এ বইগুলোর খোঁজ রসিক পাঠকদের
মূল: অগাস্ট কুবিজেক অনুবাদ: আদনান সৈয়দ [লেখক অগাস্ট কুবিজেক ছিলেন কুখ্যাত নাজি বাহিনীর জনক অ্যাডলফ হিটলারের ছেলেবেলার বন্ধু। তার
দুঃখ কি আঁকা যায়! শব্দ ও শব্দে যে খেলা হয় তাতে কি উঠে আসে বুকের ভেতর এক পলকসম বয়ে চলা ঝড়ের তাণ্ডব! মানসপটে প্রতিদিন হারিয়ে যাওয়া যে
নিনিদের বয়স এখন নয়-দশ কী এগারো হবে। ওদের বাড়ি থেকে খানিকটা এগোলেই ইচ্ছাময়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন। নিনিদ এই স্কুলে ক্লাস সিক্সে
মহাকাল অন্ধকার; সত্য শুধু, আলোর জিজ্ঞাসা বাকি সব- অন্ধকার। নিজেকে মুঠোয় পুরে দেখো, রোদ্দুরের কথা ভাবছি ভিজে যাচ্ছে কথা, শোবার ঘর,
‘ভিন্ন রোমিও জুলিয়েট’ নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন জেনি সেলী ও আর্টিস্টিক ডিরেক্টর গ্রে থিয়েটার কোম্পানি। ঢাকা থিয়েটার, গ্রাম
বিশ্ব নাট্য দিবস ২৭ মার্চ। ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটআই) ১৯৬১ সাল থেকে এ দিবসটি উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। পরবর্তী বছর
নিজের চোখে মুক্তিযুদ্ধ দেখিনি। কিন্তু অনুভব করি প্রতিক্ষণ। মায়ের সামনে শিশুকে গলা টিপে হত্যা করা, ছেলের সামনে মাকে সম্মানহানি আর
ঢাকা: চালু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালার স্থায়ী গ্যালারি। একাডেমির জাতীয় চিত্রশালার ১নম্বর গ্যালারি
মানুষ জন্মের আগে নীলকণ্ঠফুল কোত্থেকে যে আসে আর কালিবাড়ির ভাঙা মন্দিরের শূন্য সিঁড়িতে অচৈতন্য পাগলিটার ঝুরো চুল বাতাসে ওড়ে। এই
ঢাকা: দরজায় কড়া নাড়ছে নতুন মাস এপ্রিল, আর বাংলা নতুন বছর ১৪২৩। এপ্রিলের মাঝামাঝিতে রয়েছে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। আর পুরো
নিজের দাদিমাকে খুঁজতে মাত্র ১২ বছর বয়সে তিনি ঘর ছেড়ে হেঁটেছিলেন পৃথিবীর পথে। বিশ্ব প্রকৃতিকে তিনি গ্রহণ করেছিলেন নিজের একমাত্র
‘টার্গেট প্লাটুন’ নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন মামুনুর রশীদ। জাতীয় নাট্যশালা রেপার্টরি প্রযোজনা হিসেবে নাটকটি ২০১২ সালের
মূল: অগাস্ট কুবিজেক অনুবাদ: আদনান সৈয়দ [লেখক অগাস্ট কুবিজেক ছিলেন কুখ্যাত নাজি বাহিনীর জনক অ্যাডলফ হিটলারের ছেলেবেলার বন্ধু। তার
আজ রাতে রাক্ষস বধ করবে রাখাল যুবক আইজান। রাজা তাকে বর্ম পরে নিতে বললেন। সে অস্বীকার করে বললো, ‘তার দরকার হবে না। আমি তো তাকে শারীরিক
গত তিন দশক ধরে যারা আবৃত্তি চর্চায় ছিলেন, আছেন বা থাকবেন- তারা আবৃত্তিশিল্পী ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানেন, জানতে হবে ও জানা উচিত!
প্রহরী সারারাত নক্ষত্রের দিকে গুলি তাক করে ঘুমিয়েছি আর যেন পতনের ঘোরে ঝরে না পড়ে এ সীমান্ত আমার তুমি কেন পয়সার ভেতর, ইলিশের পিঠে
কবিতায় কি আর বলা যায় সব? স্বাধীনতার ৪৫ বছর পূর্তির প্রাক্কালে কী বলার ছিলো আর কী বলতে হচ্ছে? বলতে হচ্ছে বেদনায়, লিখতে হচ্ছে রক্তে
‘আসমানের তারা সাক্ষী/ সাক্ষী এই জমিনের ফুল, এই/ নিশিরাইত বাঁশবাগান বিস্তর জোনাকি সাক্ষী/ সাক্ষী এই জারুল, জামরুল সাক্ষী/ পুবের
তোমার জন্য রক্ত দিয়েছি হে স্বাধীনতা, তবুও কেন এখনও দেখি তোমার পরাধীনতা। দ্ব্যর্থ কণ্ঠে বলতে পারো না ন্যায়-সত্যের কথা, অন্যায়ের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন