ক্রিকেট
মার্ক চাপম্যান একাই লড়ে গেলেন কেবল। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিতে পারেননি কোনো ব্যাটারই। নিউজিল্যান্ডও তাই সিরিজে সমতায় ফিরতে পারেনি। ৩৮
পেন্ডুলামের মতো দুলছিল ম্যাচ। মোমেন্টাম একবার পাঞ্জাব কিংসের দিকে তো আরেকবার লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের দিকে। অবশ্য আইপিএলে এমন
টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসের একাদশে সুযোগ পেলেন মোস্তাফিজুর রহমান। কিন্তু এবারও সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না তিনি।
আম্পায়ারদের কোনো সিদ্ধান্ত পছন্দ হচ্ছে না, রেগে আগুন ক্রিকেটার। বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে অনেকটা নিয়মিত দৃশ্যই বলা চলে। এবারের
বাংলাদেশ ক্রিকেটে আম্পায়ারিং নিয়ে অভিযোগ পুরোনো। এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও (ডিপিএল) উঠেছে নানা প্রশ্ন। আম্পায়ারদের দেওয়া অনেক
আগামী দিনের সুপারস্টার— হ্যারি ব্রুকের ব্যাটিং দেখে প্রায় সবাই বলে থাকেন তা। তাই তো ১৩ কোটি ২৫ লাখ রুপি দিয়ে তাকে দলে ভেড়ায়
ম্যাট হেনরির হ্যাটট্রিক সেভাবে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। ফখর জামান ও সাইম আইয়ুবের ঝোড়ো ৭৯ রানের জুটিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বড়
বাংলাদেশের প্রথম স্পোর্টস চ্যানেল টি স্পোর্টস। দেশের খেলাধুলার পাশাপাশি এই চ্যানেল সার্বক্ষণিকভাবে সম্প্রচার করে চলেছে
হ্যারি ব্রুকের সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়ে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। তবে লড়াইটা শেষ ওভার পর্যন্ত নিয়ে গেল কলকাতা নাইট রাইডার্স।
অনেক আশা নিয়েই অপেক্ষায় ছিলেন অনেকে। প্রথমবারের মতো আইপিএল খেলতে গিয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা ব্যাটার লিটন দাস। কিন্তু স্কোয়াডে যোগ
শুরুতে গোল খেলো শেখ রাসেল। এরপর ঘুরে দাঁড়ায় দলটি, এগিয়েও যায় তারা। গোল করেন এমফোন উদোন ও ফয়সাল আহমেদ। কিন্তু শেষদিকে এসে গোল শোধ
হাফ সেঞ্চুরি করলেন ইমরুল কায়েস, মহিদুল ইসলাম অঙ্কন পেলেন তিন অঙ্কের দেখা। এই ব্যাটার থাকলেন ইনিংসের শেষ অবধি অপরাজিত। এরপর
ক্রিকেট আর সৌদি আরব- একটু খটকাই লাগছে হয়তো। কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল তারা। ফুটবলে নিয়মিতই দেখা মেলে
পরপর দুই ম্যাচ জিতে আইপিএল শুরু করা গুজরাট টাইটান্স হোঁচট খায় কলকাতা নাইট রাইডার্সের রেকর্ড গড়া ম্যাচে। তবে পাঞ্জাব কিংসের
দুরুদুরু বুকের সেই কাঁপুনি আপনার মনে আছে নিশ্চয়ই। দশম শ্রেণি, মাধ্যমিক পরীক্ষা। ফলাফল দেওয়ার দিনক্ষণ বা এমন কিছু। সফল হলে তো
তাওহিদ হৃদয়ের সময়টা যেন কাটছে স্বপ্নের মতো। বিপিএলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর জাতীয় দলে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দুই ফরম্যাটেই
প্রতিবার আইপিএল এলেই দেশের ক্রিকেটে একটা হইচই পড়ে যায়। কতজন ক্রিকেটার সুযোগ পেলেন, তাদের অনাপত্তিপত্র দেওয়া হবে কি না, ম্যাচ খেলবেন
শুরুতে প্রাইম ব্যাংকের টপ-অর্ডারদের মধ্যে থিতু হতে পারলেন না কেউ। অনেকটা একাই লড়লেন মুশফিকুর রহিম। এরপর জবাব দিতে নেমে তাওহিদ
মাত্র ৩২ রানেই ঢাকা লেপার্ড হারিয়ে ফেলল তিন উইকেট। এরপর? পথ হারানোই ছিল তাদের নিয়তি। কিন্তু সাব্বির হোসেন ও উমর আমিন সেটি হতে
হলুদ স্কুটি নিয়ে এসেছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। সেটিতে বসেন সাকিব আল হাসান। দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা দুজনের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন