ইচ্ছেঘুড়ি
বাড়ি হয় নানা রকমের। ইট-কাঠের বদ্ধ দালান ছাড়াও রয়েছে নির্জন কোলাহলমুক্ত গ্রামে সবুজের মাঝে, প্রকৃতির কাছে ছোট্ট কুটির। শুধু ধরণই নয়,
ঘুরতে যেতে সবারই ভালো লাগে। আর কেউ কেউ তো ছুটি পেলেই বাক্স-পেটরা গুছিয়ে রওনা দেন বন-জঙ্গল, সাগর-পাহাড় চষে বেড়াতে। অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ
কেমন লাগবে যদি পানির নিচে ডাইভ করতে করতে চারপাশে রঙিন মাছের ঝাঁক, গাছপালা দেখতে পাও, ঘুরে বেড়াতে পারো বেঞ্চের উপরে নিচে? অবাক হবে
জিলহজের নয় তারিখেরসূর্য গেলে অস্তসারাদেশে শুরু হবেঈদ আনন্দ মস্ত।গরু কিংবা ছাগলেরছিলে ফেলে পোস্তঘরে ঘরে রান্না হবেমজাদার
গাইটার গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে ওকে মুখে তুলে খাইয়ে দিল বাদল। গাইটা ওর খুব প্রিয় বন্ধু। আর গাইয়ের বাছুরটাকেও ও খুব আদর করে। মা-বেটিকে এক
১.ঈদে নাড়ির টানেআর ক’টা দিন পরেইআসবে ঈদের দিনকেনা কাটায় ব্যস্ত সবাইযার যা খুশি নিন।ছোটাছুটি হুড়াহুড়িচারদিকেতে শোরনাড়ির টানে
অবশেষে ঈদটা কিন্তু এসেই গেল। ছোটবেলায় দিন গুণতাম কবে আসবে ঈদ। এখন আর সেটা হয়না। ঈদ আজ দু’ভাগে বিভক্ত। এক ভাগ একালের, আরেক ভাগ
ফুল মানেই সৌন্দর্যের প্রতীক। ফুল দেখে মন ভোলে না এমন মানুষ পাওয়া দায়। তবে এমন কিছু ফুল আছে পৃথিবীতে যা শুধু ফুলেল সৌন্দর্যে আকৃষ্ট
তুমি কী চিঠি লেখো? এখন অবশ্য চিঠির প্রয়োজনীয়তা প্রায় নেই বললেই চলে। চিঠির স্থান এখন দখল করে নিচ্ছে ই-মেইল। তবুও কিন্তু চিঠির আবেদনই
যা হয়েছে তা ভালোই হয়েছেযা হচ্ছে, তা ভালোই হচ্ছে।যা হবে, তা ভালোই হবে।তোমার কি হারিয়েছে, যে তুমি কাঁদছো?তুমি কি নিয়ে এসেছিলে, যা তুমি
আজ সারাদিন বৃষ্টি হবে মেঘকে দিয়ে ছুটিবৃষ্টি শেষে রঙিন রোদে খেলবো লুটোপুটি।রোদ হয়ে যায় দুষ্টু খোকা করে শুধুই খেলাএটা ওটা খেলতে গিয়ে
তার নাম ফারহানা মিস। মানে নামটা কিন্তু ফারহানা মিস না, নাম হচ্ছে ফারহানা শারমিন নাফীস। কিন্তু কাউকে তার নাম জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেবে
ঘণ্টা বাজে, শঙ্খ বাজে,ধূপের কড়া গন্ধে-ঢোলের আওয়াজ, ঢাকের তালেপ্রাণটা নাচে ছন্দে।পটকা বাজি ফুটছে আজিমহোৎসব ঘিরে,সানাই বাজে, মণ্ডপ
তিড়িং বিড়িং দুষ্টু ফড়িংউড়ছে পাতায়-ঘাসে,প্রজাপতি শান্ত মেয়েচুপটি করে হাসে।রং লেগেছে সবুজ পাতায়গাছের ডালে ডালে,হলুদ-কমলা-লাল-নীল
আজ তোমাদের হিমালয়ের দুরারোহ চূড়ায় বসবাসকারী কল্পিত এক প্রাণীর কথা বলবো। ভয়ঙ্কর এ প্রাণীর নাম ইয়েতি। ইয়েতি নামটা মূলত তিব্বতিদের
খরগোশের মন খারাপ হয়েছে। হবে না কেন? সে তো আর বিড়ালের মতো দুষ্টু না। কিন্তু বকাবকি খেতে হল তাকেই। বাড়ির গিন্নি মানুষ ভালো হলেও
মেয়েটির নাম রিতু। ছোট্ট একটা গ্রামে থাকে বাবা-মা আর ছোট ভাই দুটোর সাথে। সে স্কুলে যায় না। তার বাবা- মা বলেন, মেয়েদের তো বড় হলেই বিয়ে
নানা রঙের রংধনু মাঝে মাঝে আকাশের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় কয়েক গুণ। নীল আকাশে হঠাৎ অর্ধবৃত্তাকার সাতটি রঙের সারি আমাদের অবাক করে। মনে
ঢাবি: নেতা- নেত্রী বা ভিআইপিকে সংবর্ধনা দিতে রাস্তার পাশে ফুল হাতে শিশুদের দাঁড় করিয়ে রাখা খুবই ঘৃণ্য কাজ বলে মন্তব্য করেছেন
বন্ধুরা, চকলেট খেতে পছন্দ করো তো? জানি, তোমার উত্তর হবে ‘অবশ্যই!!’ সত্যি, চকলেট খেতে কে না ভালোবাসে! সবার প্রিয় একটি খাবার চকলেট।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন