ইচ্ছেঘুড়ি
হাসানাত ঘুম ভেঙে উঠে বসল। সর্বনাশ! পৌনে নটা বেজে গেছে!! আজ তো সাড়ে নটায় তার কোচিং। টেবিলে রাখা ঘড়িটার দিকে বিরক্তি নিয়ে তাকিয়ে রইল
ফুলের আবার নদী হয়! শুনতে একটু অবাকই লাগে! তাই না? কিন্তু ছবি কিংবা নিজের চোখে দেখলে সবাই কেউকেনহফের ফুল বাগানকে ফুলের নদীই
প্রচণ্ড ইচ্ছেশক্তি মানুষকে যে কোথায় নিয়ে যায় যেতে পারে, তার বড় উদারহণ হেলেন কেলার। হেলেন তার সব শারীরিক অক্ষমতাকে মানসিক শক্তি দিয়ে
খাবার দিয়ে ভরা বাটিখাবারগুলো খুবই খাঁটিডালে আছে আমের আঁটি বিছিয়ে দাও শীতলপাটি।মলা ঢেলা যদি খাবেদৃষ্টি শক্তি ফিরে পাবেপাট শাকের
বীরঙ্গনার প্রতীক তুমিজীবনজয়ী রমাআমরা জানি তোমার বুকেকষ্ট কতো জমাকিন্তু এ দেশ অভাগা তাইকরে দিও ক্ষমা।তুমিই ছিলে কারো তখনপ্রাণের
আমি চিনি তাকে স্বপ্নের রঙে বিভোর একজনজীবনতরীর হাল ধরা সংগ্রামী কোনোজন।কখনো নিজেকে হারানো প্রকৃতির মাঝে উচ্ছ্বল একজনতার প্রজাপতি
মুহম্মদ জাফর ইকবাল। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক। লেখেন মূলত ছোটদের জন্য।
(বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে)কাল্পনিক একটি সময়| বড় বড় যুদ্ধের কারণে বেশিরভাগ দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। পৃথিবী ছোট ছোট খণ্ডে বিভক্ত।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবি আমরা বিভিন্ন সময়ে দেখেছি। নীল আর্মস্টংয়ের চাঁদে পদার্পণের ছবি দেখেনি এমন মানুষও রয়েছে খুব কম। কিন্তু একটি
(পরবাসী বন্ধুদের)আমার দেশের মাঝিজীবন রেখে বাজিজলের বুকে স্বর্ণ খুঁজেমরতেও সে রাজি।আমার দেশের নদীভ্রমণ করো যদিদেখতে পাবে নারীর
আমি ছোট্ট এক বন্ধুকে চিনি। তার নাম তুতুল। ওদের বাসায় রহস্যময় একটা হাতের আগমন ঘটেছে। এই হাত বাসায় কিভাবে এসেছে কেউ জানে না। সেই হাতের
কুক-কুরুক্কু মোরগ ডাকেআসে নতুন ভোর,খোকা-খুকু উঠে পড়ো,খুলে দাও দোর।খুকু ওঠে, খোকা ওঠে, হাতে নেয় বই,নতুন যা পড়া আছে শিখে ফেলা চাই।পড়া
নীলফামারী: ব্র্যাক শিক্ষা কর্মসূচির আয়োজনে আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা সোমবার নীলফামারী নতুন বাজার দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে
মাঝ রাতে কাল ঘুম ভাঙলে জানলা খুলে দেখিদূর আকাশে তারার মেলায় একটি তারা এ কি!জ্বলে নিভে ‘ফোকাস’ করে আমায় যেনো ডাকেচোখটা আমার স্থির
নেলসন ম্যান্ডেলা। যাঁর নাম শুনলে মনে জাগ্রত হয় অসীম সাহস, বাধাকে অতিক্রম করার শক্তি, মানুষকে মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে স্থান দেওয়ার
গভীর জলের মাছ বাগধারাটির সঙ্গে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। সাধারণত চালাক অর্থে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর জলে বাস
আঁকিয়ে: অমিও হক দ্বিতীয় শ্রেণি মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড
একটা ছেলে ছিল। ছেলেটার মা-বাবা, ও বোন ছিল। তার ছিল একটা পাটকাঠি। সে তার বোনকে বলল, জানো পাটকাঠিটা ঘুরালে না অনেক কিছু পাবে, যা চাইবে
আমাদের জার্নালিজম কোর্সে একটা নতুন মেয়ে ভর্তি হয়েছে। সাংবাদিকতায় যে ওর খুব আগ্রহ তা দেখেই বোঝা যায়। তবে ওর আসাটাকে সবাই ভালো চোখে
একটা ঘরে একটা বিড়ালএকটা ইঁদুর মিলেঘরের সকল খাবারগুলোখাচ্ছিলো বেশ গিলে।বিড়াল বেটা এটা-ওটাসামনে যা-ই পায়ইঁদুর ও তার ছানা নিয়েভাগ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন