ইচ্ছেঘুড়ি
করে না সে দেরি মাকে খুশির খবর জানাতে, দুজন মিলে ব্যস্ত থাকি মায়ের তৈরি খানাতে। ঈদগাহে যাই নামাজ পড়ি মিলি কোলাকুলিতে, সুখের স্মৃতি
নতুন চাঁদের শুভ্র আলোয় মুছুক মনের কালি সব ভুলে আজ এক হয়ে যে গড়বো প্রীতির র্যালি। রঙিন পোশাক নতুন বেশে সব শিশুদের হাসি যাক ছড়িয়ে
বিশ্বাস তো হয় না আমার এত বড় জয়! এশিয়াতে বাংলা সেরা মিডিয়াতে কয়! ইতিহাসে লেখা হলো বাঘিনীদের নাম। আমরা কি আর অতো ছোট নাই বা দিলে দাম!
জ্যাক ফ্যাকাশে হয়ে আসে। পুলিশটার কাছে তার ছবি থেকে থাকলে সে ধরা পড়ে যাবে! ছেলেটা বিদুৎ গতিতে তার হাতের লাঠি দু’টি ছুড়ে ফেলে, তখনও
পাশে আছে তরমুজ ভাই পাকলে রসে লাল, গাছের থেকে নামছে কেবল কাঁচা কচি তাল। ঝগড়াঝাটি করেও তারা থাকে পাশাপাশি, মধু মাসে দেখি তাদের
সাতটি রঙে রঙিন হলো রংধনুরই গা খোকাখুকি দেখছে সেটা মুখটা করে হা। ভাবছে ওরা অবাক হয়ে ভাবছে সবে মিলে ক্যামনে এলো রংধনুটা কোথায়
ঝড়ের মাঝে বাইরে যাবো, গুটি গুটি আম কুড়াবো। মা জানলে অনেক ভয়, রাগের দাপট ভোলার নয়। আম দেখে মা
দু’টি মোমবাতি জ্বালিয়ে জ্যাক অন্যদের রবিনসন ক্রুশোর গল্প পড়ে শোনাতে শুরু করে। ওরা একত্রে গুল্মের ওপর শুয়ে গল্প শুনতে থাকে। জ্যাক
যখন যা ইচ্ছে হতো লিখতো মনের মতো বালক মনে ভয় ছিল না মোটেই ফোটাছিটে। দুরন্ত সেই ছেলেটির নাম বলতো খুকু? খুকু বলে খুব সহজে
শান্তি, সাম্য, অধিকার আর স্বাধীকার ছিল নজরুলের কাব্যিক চেতনার উপদান। তিনি লেখায় হিন্দু-মুসলিম বিভেদের অবসান চেয়েছেন। দু’টি
গাঁয়ের পথে আমের বাগান আমরা সেথায় যাবো তাড়াতাড়ি আয় রে তোরা পাকা আম খাবো। সবাই মিলে আম কুড়াবো ভরে যাবে মন আম কুড়িয়ে ভাগাভাগি হবে জনে
বুধবার (১৬ মে) বিজয়ীদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন টগি ওয়ার্ল্ড ইনচার্জ ও জিএম হানিফ হাকিম এবং টগি ওয়ার্ল্ড ও বসুন্ধরা সিটির
সবাই মিলে একসঙ্গে রাতের খাবার খেতে খেতে হঠাৎ গলা চড়িয়ে ওরা খাবার শেষে কে কী করবে তা ঠিক করে নেয়। রাতের খাবার হিসেবে খরগোশের স্টিউ,
শিয়ালের আছে এক বউ। সে বললো, বউ আমার রাজা হওয়ার খুব ইচ্ছে। বলো তো আমি এই বনের রাজা হতে পারি কীভাবে। শিয়ালনী বলে, ইশ্, রাজা হওয়া এতো সোজা
কান্না মাঝে হাসতে পারি দুঃখ ভালোবাসতে পারি মনের সুখে নাচতে পারি মা আছে মন হাসে। আকাশ পানে ছুটতে পারি পাহাড় চূড়ায় উঠতে পারি ফুল হয়ে
প্রতিটি ক্ষণ মায়ের জন্য অন্য কোনো বাত নেই, মায়ের মতো হয়নারে কেউ এর বিকল্প খাত নেই। মায়ের আদর ভালোবাসায় বিন্দুমাত্র খাদ নেই, নাইরে
মা আমার বাগিচা ফুলে ফুলে রাখি স্নেহ মায়া মমতায় গড়া তার আঁখি। মা আমার রাজরানী নয় রূপ কথা সুখে দুখে পাই কাছে যতই দেই ব্যথা।
নারে মা বকবে। রতন, সাকিব, বাবু, সুজন সবাই এসেছে। চল না। বন্ধুর ডাক ফেলতে পারি না। বৃষ্টির দিনে ফুটবল খেলায় অনেক আনন্দ হয়। এক দৌড়ে চলে
ঘঙর ঘঙর নাক ডাকে সে ঝিমায় বসে বসে খাতা কলম ছাড়াই নাকি হিসাব চলে কষে। সোজা পথে না চলে সে বাঁকা পথে চলে তাই দেখে সব উজির নাজির ধন্য
বাংলা আমার পিছিয়ে নেই মহাকাশে উড়ে! উন্নত দেশ হবি মা তুই বেশি কি আর দূরে! স্বপ্ন দেখি স্বপ্ন দেখাই জয় বাংলার ঘোরে। নতুন সূর্য উঠবে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন