আইন ও আদালত
সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নেতৃত্বে শাহ আলম ও ইমদাদুল হক
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আদালতের নজরে আনার পর এ আদেশ দেন বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি
এ মামলার চার্জশিট জমা দেওয়ার আগে ৭জন সাক্ষী আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। সব আসামিকে আদালতে হাজির করা
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) আসামির উপস্থিতিতে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ
পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ২ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার (২৬ জুন) বরিশাল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন
মঙ্গলবার (২৬ জুন) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর জামান আনসারী এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। আগামী ৩০ জুলাই পরোয়ানা জারির
বুধবার (২৬ জুন) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো.রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ৩০ এপ্রিল এক আদেশে
ওই মামলায় চারজন সাক্ষী রিকল করে চেয়ে নোমানের করা আবেদন নিষ্পত্তি করে বুধবার (২৭ জুন) আদেশ দেন বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও
বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর আগে ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর কমিটি গঠনে
১৯৯১ সালে এ মামলার অধিকতর তদন্তের আদেশের বিরুদ্ধে করা আবেদন খারিজ করে বুধবার (২৬ জুন) রায় ঘোষণা করেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও
তিন সপ্তাহের মধ্যে এ তালিকা করে হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার তা প্রধান বিচারপতির কাছে জমা দেবেনে। ২৮ বছরের এক ফৌজদারি রিভিশনের
বুধবার (২৬ জুন) চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ দিন ঠিক করেন। এর
মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার ৭ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. খাদেম উল কায়েশ ভিকটিমের জেরা শেষ হলে পরবর্তী
বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ প্রতিবেদন মঙ্গলবার দাখিল করা হয়। আদালতে রিটকারী আইনজীবী
মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং দেউলিয়া বিষয়ক আদালতে এ ঘটনা ঘটে। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৫
ফলে তার বাড়ি ও সম্পদ জব্দই থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের
এ মামলায় চারজনের ১৪ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড, এক লাখ টাকা করে জরিমানা ও পাঁচজনকে মামলা থেকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। জরিমানার অর্থ
টাকা কমানো এবং কিস্তিতে বাকী টাকা দেওয়ার সুযোগ চেয়ে গ্রিনলাইনের করা আবেদনের পর বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম
এ বিষয়ে রিট আবেদন করতে মঙ্গলবার (২৫ জুন) বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চের অনুমতি
এছাড়া যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ইয়াসমিনকে (২০) পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা এবং সাত বছর দণ্ডপ্রাপ্ত শারমিন (১৮), মো. আবুল কালাম (৩৮) ও জাকির
সোমবার (২৪ জুন) দুপুরে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক এম জি আযম এ রায় ঘোষণা করেন। আসামি আনিছুর রহমান জেলার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন