পর্যটন
খাগড়াছড়ি থেকে: পর্যটন মৌসুম শুরু হয়েছে। তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি ও বান্দরবান এখন পর্যটকদের বরণ করে নিতে প্রস্তুত।
রামগড় (খাগড়াছড়ি) থেকে: ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি আইন-২০১৬ বাতিলের দাবিতে বাঙালি সংগঠনগুলোর ডাকে তিন পার্বত্য জেলায় চলেছে নিরুত্তাপ
নেত্রকোনার দুর্গাপুর, বিরিশিরি থেকে ফিরে: ‘গারো পাহাড় বাহিনী’ নদী সোমেশ্বরী। ভারতের মেঘালয়ের গারো পাহাড়ের ঝর্ণাধারা থেকে এ
খাগড়াছড়ির পথে: ঝরে পড়া শিউলি ফুল আর ভোরের প্রকৃতি ঘিরে রাখা কুয়াশার দল বলে দিচ্ছে চিত্রটা শরতের সকালের। তবে গত কয়েকদিনের
ইউএস বাংলায় ভ্রমণ শেষে: প্ল্যাটফর্মের মাটি কামড়ে ল্যান্ডিং পজিশনে যাওয়ার সময় ইউএস বাংলার অত্যাধুনিক এয়ারক্র্যাফ্টের জানালার কাচ
বছর জুড়ে দেশঘুরে এই কর্মসূচির আওতায় এবার বাংলানিউজের সবচেয়ে বড় টিম কাজ করছে। গন্তব্য তিন পার্বত্য জেলা। সেখানকার পাহাড়ের ভাঁজে
খাগড়াছড়ি থেকে: পৌনে সাত ঘণ্টার যাত্রা শেষে ঘড়ির কাঁটায় তখন সময় ঠিক সকাল ছয়টা। সেতু পেরিয়ে বাস এসে থামলো খাগড়াছড়ি পৌরসভার সামনে।
খাগড়াছড়ি থেকে: ঘন সবুজে ঘেরা আঁকা-বাঁকা পাহাড়ি পথ ঘুরে বাস যখন খাগড়াছড়ি শহরে প্রবেশ করে ঘড়ি বলছে ভোর ৬টা। এ শহরে তখনও ভোরের স্নিগ্ধ
তূর্ণা নিশীথা এক্সপ্রেস থেকে: মূল সড়ক থেকে স্টেশনের ভেতরে প্রবেশ করা মাত্রই ভেতরকার খাবার ও পানীয়ের দোকানগুলোতে প্রায় সব পণ্যের
তূর্ণা নিশিথা এক্সপ্রেস থেকে: ‘‘ঝক ঝক ঝক ট্রেন চলেছে,/ রাত দুপুরে অই/ ট্রেন চলেছে ট্রেন চলেছে/ট্র্রেনের বাড়ি কই?” কবি শামসুর
তূর্ণা এক্সপ্রেস থেকে: পুরো রেলওয়ে স্টেশনে কয়েক কদম পরপর ‘ইউজ মি’ লেখা নীল রঙা ডাস্টবিন রাখা। কিন্তু সেই ডাস্টবিন যেন চোখে পড়ে না
নেত্রকোণার দুর্গাপুর, বিরিশিরি ঘুরে এসে: গারো পাহাড়ের সবুজ উপত্যকা। শুরু যেখানে সেখানেই কাঁটাতারের বেড়া। অথচ কন্টক সেই প্রাচীরে
ঢাকা: প্রকাণ্ড পুকুরে যেনো পুরো বাড়িটার প্রতিচ্ছিবি দেখা যায়। যে পুকুরের ঘাট, সবুজ জল, পাশের মন্দির, নজরুল আর প্রমীলা দেবীর প্রেমে
বিরিশিরি ঘুরে (দুর্গাপুর, নেত্রকোনা): গারো পাহাড়ের পাদদেশ ঘেঁষেই যেন স্বমহিমায় বয়ে চলেছে সোমেশ্বরী নদী। মেঘালয়ের গারো পাহাড়ও যেন
ঢাকা: চারদিকটাই পরিষ্কার। নেই ধুলাবালি, ময়লা-আবর্জন কিংবা গাড়ির হর্ন আর কোলাহল। সব কিছুতেই নিরিবিলি, ঝকঝকে-তকতকে একটা ভাব। একেই হয়ত
ত্রিপুরা, আগরতলা (ভারত) থেকে ফিরে: বাঙালির আতিথেয়তার জুড়ি মেলা ভার। চিরন্তন সে আতিথেয়তার প্রমাণ আরও গাঢ়ভাবে মেলে পূর্ব ভারতের
পিলাক (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: বৌদ্ধ ও হিন্দু সভ্যতার অভূতপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে দক্ষিণ ত্রিপুরার বিস্ময়নগরী পিলাকে। ওখানকার সব
কমলাসাগর (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: বিশাল দিঘিটার তিন দিকই কাঁটাতারে মোড়া। খোলা কেবল পূর্ব দিকটা। আর এ দিকটাতেই ভারতের ত্রিপুরা।
আগরতলা (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: কুঞ্জবনে পুরা ত্রিপুরা হাসছে। আধুনিকতায় মোড়ানো ইতিহাস আর ঐতিহ্যের পরতে পরতে চমকিত হওয়ার আয়োজন। আট
মেলাঘর (ত্রিপুরা) থেকে ফিরে: বিশাল জলাশয়ের মধ্যিখানে রাজপ্রাসাদ। চোখ জুড়ানো রূপ তার। নির্মাণশৈলীতে মুঘল আর হিন্দু স্থাপত্যের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন