রোববার (১১নভেম্বর) মিরপুর শের ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সম্মেলন কক্ষে তিনি নিজের এই আফসোসের কথা জানান।
মুমিনুল বলেন, ‘একটু আফসোস আছে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের প্রথম দিনেই মুমিনুল যে শতকটি হাঁকিয়েছেন সেটি ছিলো তার ক্যারিয়ারের সপ্তম। তবে শতক হাঁকিয়েই তিনি বসে ছিলেন না। টেনে নিয়ে গেছেন দেড়শোরও ওপরে। সম্ভাবনা তৈরী করেন ২শ রানেরও। আর শতক থেকে এই পর্যন্ত আসার পেছনে মুশফিকের দারুণ অবদান আছে বলে অকপটে স্বীকার করলেন প্রিন্স অব কক্সবাজার।
বলেন, ‘আমার ক্ষেত্রে মুশফিক ভাই খুব সাহায্য করেছে। তিনি আমারে ভাল গাইড করেছেন। আমি মাঠে অনুভব করেছি কেনো সে বাংলাদেশের সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের একজন। মাঠে খেলার সময় এই জিনিসটা আমাকে খুব নাড়া দিয়েছে। উনার কিছু কিছু অ্যাডভাইস, গাইডেন্স এত ভাল ছিলো, আমাকে ব্যাটিংয়ের সময় অনেক সাহায্য করেছে। ওনার সাহায্যটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমার ইনিংসে। ’
চতুর্থ উইকেটে মুমিনুল ও মুশফিকের রেকর্ড ২৬৬ রানের জুটিতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঢাকা টেস্টের প্রথম দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩০৩ রান সংগ্রহ করে স্বাগতিক বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৮
এইচএল/এমকেএম