ঢাকা: বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ১০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের (এইও) মর্যাদা দিয়েছে।
অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটর অনেকটা বিমানবন্দরের ‘গ্রিন চ্যানেল’ এর মতো।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী জানান, এ লাইসেন্স ব্যবসায় নতুন কোনো বাধা তৈরি করার পরিবর্তে কোম্পানিগুলোর গুড প্র্যাকটিসকে উৎসাহিত করবে। এ লাইসেন্স তারাই পাবেন যাদের ভোক্তা অধিকার, ট্যাক্স কমপ্লায়েন্স, গভর্নেন্স, ইত্যাদি ব্যাপারে শক্ত ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে।
উন্নত বিশ্বে অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটরের ধারণাটি বেশ কমন। ২০১৩ সালেই বাংলাদেশ সরকার এ কনসেপ্ট কাগজে কলমে চালু করলেও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো কখনো বাস্তবিক অর্থে এ সুবিধাটি ব্যবহার করতে পারে নাই।
‘বিডার দায়িত্ব বাংলাদেশে ইজ অব ডুইং বিজনেস বা ব্যবসায় সহজতা আনা। আমাদের জন্য এই কেস এ চ্যালেঞ্জ ছিল আসলে সরকারের মধ্যে ‘ইজ অব ডুইং বিজনেস’ চালু কর’, নিজের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা বলেছেন আশিক চৌধুরী।
গত ২১ অক্টোবর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বিডা যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেয় মার্চের মধ্যে এ সুবিধা আবারও চালু করা হবে।
অথরাইজড ইকোনমিক অপারেটর এর মর্যাদা পাওয়া কোম্পানিগুলো হলো- ইউনিলিভার, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড, জিপিএইচ ইস্পাত, বিএসআরএম, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স, এসিআই গোদরেজ অ্যাগ্রোভেট প্রাইভেট লিমিটেড ফিড ডিভিশন, টোয়া পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ডিভাইস বাংলাদেশ লিমিটেড।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২৫
এমইউএম/আরআইএস