বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
এখন মিয়ানমারের পেঁয়াজ ২৪০ টাকা থেকে কমে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, মিশর ও তুরস্কের পেঁয়াজ ২৪০ টাকা থেকে কমে বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।
দেশি নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসায় আশান্বিত ক্রেতারা। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে পেঁয়াজ আসলে দাম কমবে, এটাই স্বাভাবিক। এখন বাজারে পেঁয়াজ আসছে, তাই দামও কমতে শুরু করেছে।
সাইফুল হক নামে কারওয়ান বাজারের এক ক্রেতা বাংলানিউজকে বলেন, বাজারে এখন নতুন পেঁয়াজ আসছে, এতে দাম কমায় ভালো লাগছে। তবে, দাম আরও কমা উচিত। দেশি নতুন পেঁয়াজ পুরোপুরি বাজারে আসলে মুনাফালোভী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট ভেঙে পড়বে।
এই কাঁচাবাজারের পাইকার ব্যবসায়ী গোলাম বাংলানিউজকে বলেন, পেঁয়াজের দাম অনেক কমেছে, আরও কমবে। কৃষকেরা পাতাসহ দেশি পেঁয়াজ বাজারে আনছেন, আবার কিছু দেশি নতুন পেঁয়াজও এসেছে, আমদানি পেঁয়াজ আসার অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে আশা করা যায়, আগামী সপ্তাহে দাম আরও কমবে।
এদিকে, বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় অব্যাহত রয়েছে টিসিবির খোলা বাজারে ট্রাক সেলে পেঁয়াজ বিক্রি। দীর্ঘসময় ধরে সারিবদ্ধ লাইনে দাঁড়িয়ে পেঁয়াজ কিনতে দেখা গেছে ক্রেতাদের। প্রতিদিন একেকটি ট্রাকে এক হাজার কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই বিক্রি অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০১৯
ইএআর/একে