ঢাকা: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে টিআইবির প্রতিবেদনকে অসত্য বলছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কোনো ধরনের তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই ওই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে টিআইবি এক প্রতিবেদনে দাবি করে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদনসহ ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার নিয়োগে আর্থিক লেনদেন করা হয়।
বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে, টিআইবি কোনো ধরনের তথ্য-প্রমাণ ব্যতীত ঢালাওভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদনসহ ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার নিয়োগে আর্থিক লেনদেনের কথা উল্লেখ করেছে- যা অসত্য।
‘এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সুপারিশের আলোকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক অনুমোদন দেওয়া হয়। ’
এতে আরও বলা হয়, ‘অন্যান্য প্রশাসনিক ও একাডেমিক বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পরিচালনা বোর্ড কর্তৃক সম্পন্ন করা হয়ে থাকে, যেখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সরাসরি সম্পৃক্ত নয়। ’
২০১২ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত টিআইবি এ বিষয়ে যে গবেষণার কথা উলে¬খ করেছে তাতে টিআইবি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কোনো পর্যায়ে কোনো আলোচনা করেছে বলে মন্ত্রণালয়ের জানা নেই, দাবি করা হয়েছে বিবৃতিতে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫২ ঘণ্টা, জুলাই ০১, ২০১৪