সে অনেক আগের কথা। মিশরের কাছে একটা গোটা শহর তলিয়ে গিয়েছিল মহাসাগরে।
সমাধি
টলেমির সময়কার প্রাচীন স্তম্ভটিতে বাতি স্থাপন করা হয়েছে। যাতে ডুবুরিরা সমাধিফলকের লেখাগুলো সহজে পড়তে পারেন।
জাদুর চেরাগ
সমুদ্রতলের অন্যতম সম্পদ এই চেরাগ। আলাদিনের চেরাগের মতো দেখতে হলেও জানামতে আজ অব্দি কোনো জিন এই চেরাগ থেকে বের হয়নি।
সভাস্থল
থনিস হেরাক্লিয়ন শহরে অনেকগুলো অক্ষত মূর্তি পাওয়া গেছে। সভায় মগ্ন মূর্তিগুলোর সবচেয়ে বড়টিকে ধ্বংসস্তূপের মাঝখানে পাওয়া গেছে।
হাপি
এই মূর্তিটি ১৭ ফুটের চেয়েও বেশি উঁচু। এর ওজন এক টন। ঈশ্বর হাপির প্রতিরূপ হিসেবে মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছে। বার্ষিক নীল বন্যার জন্য হাপিকে দায়ী করা হয়।
রানী
এই মূর্তিটি লাল গ্রানাইটে তৈরি। ডুবো শহরের বিশাল মন্দিরের কাছেই মূর্তিটি পাওয়া গেছে। ১৫ ফুটেরও বেশি উঁচু আট হাজার পাউন্ডের এই মূর্তিটি টলেমি অঞ্চলের রানী বলে পরিচিত।
খণ্ডিত অংশ
খণ্ডিত পায়ের অংশটি এখানকার অন্যতম বড় ভাস্কর্যের ধ্বংসাবশেষ।
ডুবে যাওয়া জাহাজ
মূর্তি বা দালান নয় এখানে সাগরতলে প্রচুর নৌকা ডুবে গিয়েছিল। এই স্থানটি ছিল একটি বন্দর।
ভারী মস্তক
হারানো এই শহরের মূর্তিগুলো মূলত লাল গ্রানাইটে তৈরি হয়েছিল। শহরের মন্দিরের কাছেই মূর্তির ভারী এই খণ্ডিত মাথাটি খুঁজে পাওয়া গেছে। শুধু মাথাটিই ২০ ফুট লম্বা।
মন্দির
মন্দিরটি ডুবো শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত। এখানেই বড় বড় স্ট্যাচুগুলো পাওয়া গেছে। ডুবে যাওয়ার পরও এ মন্দিরটি গভীর সমুদ্রের সৌন্দর্য বর্ধন করছে।
স্মল স্ফিংস
মন্দিরের কাছেই রয়েছে ছোট স্ফিংস স্ট্যাচুটি। মূল স্ফিংসটি এর চেয়েও অনেক বড়।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
বাংলাদেশ সময়: ১৩০২ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৫
এসএমএন/টিকে
ফিচার
ডুবোনগরী থনিস হেরাক্লিয়নের ১০ ছবি
ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।