সঠিক ওজন ধরে রাখার জন্য খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণ ননফ্যাট খাবার। আর ওজন কমানোর জন্য শীতকাল সবচেয়ে বেশি আদর্শ।
লেটুস
লেটুসপাতা ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, লোহা, ভিটামিন এ, বি-৬, সি ও ফলিক এসিডের ভালো উৎস। এসব উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
পালংশাক
ওজন কমাতে পালংশাক খেতে পারেন। তবে রান্নার সময় বেশি সিদ্ধ করবেন না। পালংশাকের সালাদ বা জুসও খাওয়া যায়। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, লোহা, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন এ, বি-৬, সি ও কে।
মূলা
ওজন কমাতে কাঁচা মূলার সালাদ খাওয়া যেতে পারে। এতে রয়েছে প্রচুর ফলিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম ও এন্টিঅক্সিডেন্ট। মূলায় আরও রয়েছে গন্ধক উপাদান যা হজমে সহায়ক। মূলার পাতাও খুব উপকারি খাবার। এতে রয়েছে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন সি।
ফুলকপি
আধসিদ্ধ ফুলকপি বা ফুলকপির স্যুপ ফলেট, ম্যাগনেশিয়াম ও ভিটামিন সি’র ভালো উৎস। ফুলকপি আধসিদ্ধ করে গোলমরিচ মিশিয়ে খেতে পারেন।
বাঁধাকপি
বাঁধাকপি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ওজন কমাতে সালাদ বা ক্যাসলোতে বাঁধাকপি ব্যবহার করুন।
ব্রোকোলি
দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে ব্রোকোলি সবচেয়ে সহজ সমাধান। এতে রয়েছে শরীরের উপযোগী ক্যালশিয়াম ও ফাইবার।
মটরশুটি
মজার এ খাবারটি শরীরে প্রোটিন ও ফাইবারের চাহিদা পূরণ করে। একইসঙ্গে ওজনও কমায়। মটরশুটি ধীরগতিতে হজম হয় বলে ক্ষুধা কম লাগে।
টমেটো
টমেটোতে রয়েছে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম। ভিটামিন এ, ডি ও বি-১২ সমৃদ্ধ টমেটো সালাদ, তরকারি ও জুস সবভাবেই খাওয়া যায়। তবে রান্না করা টমেটোতে এন্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকে।
গাজর
ভিটামিন এ সমৃদ্ধ গাজর লিভারে ফ্যাট জমতে দেয় না। রক্ত পরিষ্কার করে ও শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৬
এসএমএন/এএ