ঢাকা: একশো পাঁচ বছরের দাদিমা। জে২ নামেও রয়েছে তার পরিচিতি।
বয়স্কা শিকারি তিমি একঝাঁক তরুণ বংশধরদের সঙ্গে ঝাঁপাঝাঁপি করছিলো। শক্তিশালী তিমিকে দেখে মনে হয়, এর বয়স সর্বচ্চ ৭০ হবে। নাতি-নাতনিদের সঙ্গে তার এ স্বতঃস্ফূর্ততা ছিলো ভীষণ!
ম্যাকলিনটায়ার বলেন, তাদের সামাজিকীকরণ দেখে আমি খুশি হয়েছি। এরা মানুষের চেয়ে অনেক বেশি সামাজিক প্রাণী।
এসব তিমিরা যেখানে খাবারের পর্যাপ্ততা পায়, সেখানে সংঘবদ্ধভাবে বসবাস করে ও বংশবৃদ্ধি করে। তবে দক্ষিণে বসবাসকারী অর্কাদের প্রায়ই বিচ্ছিন্ন হতে হয়। কারণ সেখানে খাবারের অপর্যাপ্ততা তাদের প্রতিনিয়ত খাদ্য সন্ধানে ব্যস্ত রাখে।
শিকারি তিমির আরেক নাম অর্কা। দাঁতওয়ালা এ তিমি প্রজাতি মূলত মহাসাগরীয় বৃহত্তর ডলফিন পরিবারের সদস্য। আর্কটিক, অ্যান্টার্কটিকা ও গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী অর্কারা মাছ, সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী যেমন- সিল ও ডলফিনভোজী। ছোট ও বড় তিমিরাও এদের আক্রমণের স্বীকার হয়।
এরা সেরা শিকারি। কিন্তু এদের শিকার করতে পারে এমন কোনো শিকারি নেই মহাসাগরে।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদশ সময়: ০১০২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৬, ২০১৬
এসএমএন/এএ