২০১৪ সালে ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ আয়োজন করে ব্রাজিল। সেবার নিজ দেশকে রং দিয়ে রাঙ্গানোর দায়িত্ব পান জেসুসও।
নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছেন জেসুস। সেখানে তিনি জানান, মাত্র তিন বছর আগে বিশ্বকাপের সময় রাস্তায় রংয়ের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। আর সেবার টেলিভিশনে বসেই বেলো হরিজন্তের ভয়ঙ্কর ম্যাচটি দেখেছিলেন। যেখানে সেলেকাওরা ৭-১ গোলে জার্মানির বিপক্ষে হেরেছিল।
কিন্তু ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপে ব্রাজিল দলে জেসুসকে ছাড়া চিন্তা করা যাচ্ছে না। যেখানে নিজেদের ইতিহাসে ষষ্ঠ ট্রফি ঘরে তুলতে চাইবে তিতের শিষ্যরা।
তিন বছর আগে রাস্তায় পেইন্টিংয়ের কাজ করলেও স্থানীয় দল পালমেইরাসের যুব দলে খেলতেন জেসুস। যেখানে বছরে তার আয় ছিল মাত্র ৩ হাজার ৫০০ পাউন্ড। তবে সেখান থেকে ২০১৬ সালে পাড়ি দেন ইংলিশ দল ম্যানসিটিতে। ইতিহাদ স্টেডিয়ামে এসেছেন ২৭ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে! আর পেপ গার্দিওলার দলে তিনি প্রতি সপ্তাহেই আয় করছেন ৭৫ হাজার পাউন্ড।
এর আগে জেসুস লাইমলাইটে আসেন মূলত ঘরের মাঠে ২০১৫ রিও অলিম্পিকের মাধ্যমে। সেবার প্রথমবারের মতো দলকে স্বর্ণ জেতানোর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এ তারকা তিনটি গোল করেছিলেন। আর এরপর থেকে তিতের দলের নির্ভরযোগ্য স্ট্রাইকার হিসেবে নাম লেখাতে সময় নেননি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫২ ঘণ্টা, ৩১ মে, ২০১৭
এমএমএস