ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে ম্যানইউ ডিফেন্ডার দিয়েগো দালোতের শট ঠেকাতে গিয়ে নিজের হাত বাড়িয়ে দেন পিএসজি ডিফেন্ডার প্রেসনেল কিমপেম্বে। পেছনের দিকে মুখ করে লাফিয়ে উঠায় বল তার হাত ছুঁয়ে যায়।
রেফারির ওই সিদ্ধান্ত কিছুতেই মানতে পারছিলেন না নেইমার। টানা তিনবার শেষ ষোলো থেকে দলের বিদায় কারোই ভালো লাগার কথা নয়। ম্যাচ শেষে এমনকি রাগে-দুঃখে রেফারিদের ড্রেসিং রুমের দিকে তেড়ে যাচ্ছিলেন। পরে তার সতীর্থ ও ক্লাবের কর্মকর্তারা তাকে নিবৃত করেন। কিন্তু নেইমার কি আর থেমে যাওয়ার মানুষ! নিজের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম একাউন্টে ঠিকই সেই রাগ ঝেরেছেন তিনি।
পেনাল্টি ঘোষণার মুহূর্তের একটি ছবি যুক্ত করে নেইমার লিখেছেন, ‘এটা কলঙ্ক। তারা (উয়েফা) এমন চারজনকে তারা দায়িত্ব দিয়েছে যারা ফুটবল ও ভিএআর বুঝে না। এটা কিছুতেই হ্যান্ডবল না। পেছনে হ্যান্ডবল হয় কীভাবে?’
এটুকু বললে হয়তো মানা যেতো। কিন্তু এরপর রেফারি আর উয়েফাকে খুবই অশ্রাব্য ভাষায় গালি দিয়ে বসেন নেইমার।
নেইমারের অমন ভাষার ব্যবহার উয়েফার নৈতিকতা কমিটির আইন অনুযায়ী, ১১ নম্বর ধারার স্পষ্ট লঙ্ঘন। এতে সামনের মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগে এক থেকে তিন ম্যাচ পর্যন্ত নিষিদ্ধ হতে পারেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৯’
এমএইচএম