ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তথ্যপ্রযুক্তি

এ বছর দুই হাজার মার্চেন্টের টার্গেট এসএসএল’র

বাংলানিউজ টিম | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৫
এ বছর দুই হাজার মার্চেন্টের টার্গেট এসএসএল’র ছবি : দেলোয়ার হোসেন বাদল / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড, বিআইসিসি থেকে: বাংলাদেশের সর্বপ্রথম এবং সর্ববৃহৎ ই-পেমেন্ট গেটওয়ে এসএসএল কমার্স। বতর্মানে দেশের ৩৫০টি মার্চেন্ট এসএসএল’র সঙ্গে যুক্ত আছে।


 
এ বছরই মার্চেন্টের সংখ্যা দুই হাজার করার টার্গেটের কথা জানালেন প্রতিষ্ঠানের হেড অব ইঞ্জিনিয়ারিং শাহাজাদা মো. রেদওয়ান। তবে এর জন্য মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধিকেই গুরুত্ব দেন তিনি।
 
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চলছে চারদিনব্যাপী (৯-১২ ফেব্রুয়ারি) ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৫। এসএসএল ই-কমার্স ও এসএসএল ওয়্যারলেস নামে দু’টি প্যাভিলিয়ন নিয়ে হাজির হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
 
তবে ই-কমার্স প্যাভিলিয়নে মার্চেন্টরা অংশগ্রহণের কারণে প্যাভিলিয়নটি সবার নজরে এসেছে। সুপরিসরে সাজানো হয়েছে প্যাভিলিয়নটি।
 
প্যাভিলিয়নের বিষয়ে রেদওয়ান বলেন, যেসব মার্চেন্টরা আমাদের সঙ্গে যুক্ত, তাদের নিয়ে আমাদের এ প্যাভিলিয়ন। ফলে অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে এ প্যাভিলিয়নটি মানুষের মাঝে সচেতনতার পাশাপাশি আগ্রহও তৈরি করবে বলে মনে করি।
 
ই-কমার্স দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ বছর দুই হাজার মার্চেন্ট যুক্ত করা আমাদর লক্ষ্য। আগামী পাঁচ বছরে ই-কমার্সের মাধ্যমে পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা সম্ভব বলেও উল্লেখ করেন এই কর্মকর্তা। এ সময় অ্যামাজন ও আলীবাবা’র কথাও মনে করেন তিনি।
 
ইসলামি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংক এসএসএল’র সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। আমেরিকান এক্সপ্রেস, ভিসা, মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে ক্রেতারা লেনদেন করতে পারছেন। এছাড়া বিকাশ, ফাস্টক্যাশ, এম-ক্যাশের মাধ্যমেও লেনদেন করা যাচ্ছে এসএসএল-এ।
 
তবে ৬০-৭০ শতাংশ লেনদেন ভিসা কার্ডের মাধ্যমেই হয়ে থাকে উল্লেখ করে রেদওয়ান বলেন, মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন দিন দিন বাড়ছে।
 
রেদওয়ান বলেন, দেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে সব ধরনের ব্যবসায় মন্দাভাব চলছে। এমন অনিরাপদ পরিস্থিতিতে দোকান-পাট বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখাটা ঝুঁকিপূর্ণ।
 
বলা যায়, ই-কমার্স ব্যবসায় এর কোনো প্রভাবই নেই। ঘরে বসেই মার্চেন্টরা গ্রাহক বা ক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন, লেনদেন করতে পারছেন।
 
ফলে যেকোনো পরিস্থিতিতে ই-কমার্স ব্যবসা নিরাপদও বটে।
 
দেশের ই-কমার্স ব্যবসায় তরুণদের অংশগ্রহণ ব্যাপক। ফলে আগামীতে এ ব্যবসা আরো সম্প্রসারিত হবে বলেই মনে করেন তিনি।

** ‘লক্ষ্মী’তে যোগাযোগে প্রয়োজন নেই অ্যাকাউন্ট
** আলোচনা মানে ‘কুকীর্তি’ উস্কে দেওয়া

বাংলাদেশ সময়: ১৪২৮ ঘন্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।