ইউএনএইচসিআর’র তথ্য মতে, সিরিয়া ও আফগানিস্তানের পর দক্ষিণ সুদানের অবস্থান। যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে।
এছাড়া দেশটিতে অভ্যন্তরীণভাবে ২১ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত বলেও জানানো হয়েছে।
দেশের সরকার পন্থি ও বিদ্রোহীদের যদি এক কাতারে আনা যায় এই চাপ অনেক কমে আসবে বলেও সংস্থাটি মত দিয়েছে।
বিশ্বের নবীনতম দেশটিতে যুদ্ধের ধ্বংসযজ্ঞ এখনও চলতে থাকায় শরণার্থীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট সালভা কির ও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিক মাচারের অনুসারীদের মধ্যকার সংঘর্ষ ব্যাপক আকার ধারণ করায় দক্ষিণ সুদানের শরণার্থী সংখ্যার লাগাম টানা যাচ্ছে না। শুধু তাই নয়, দেশটির শত শত মানুষ এ সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন।
গত ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে কেবল রিপাবলিক অব কঙ্গোয় আশ্রয় নেওয়া দক্ষিণ সুদানের শরণার্থীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৫৪ হাজার।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৭
আইএ