আগামী শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) পিয়ংইয়ং পৌঁছাবেন জিনপিংয়ের ওই দূত। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেও আঞ্চলিক শক্তি চীনকে নানা বিষয়ে মেনে চলে উত্তর কোরিয়া।
সংবাদমাধ্যম বলছে, উত্তর কোরিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, চীনসহ এশিয়া সফর করে যাওয়ার পর বেইজিংয়ের এই কূটনৈতিক তৎপরতা পরিলক্ষিত হচ্ছে।
১৩ দিনের এশিয়া সফরে বারবারই ট্রাম্প উত্তর কোরিয়াকে তাদের পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে চাপ সৃষ্টির কথা বলেন। বিশেষত তিনি চীনকে এ বিষয়ে আরও অগ্রণী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
তবে বেইজিংয়ের এই দূত পাঠানোতে পিয়ংইয়ংয়ের পরমাণু কর্মসূচি বিষয়ক উত্তেজনা থামবে কি-না, তা নিয়ে সন্দিহান পর্যবেক্ষকরা। বরং তারা মনে করেন, যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে চাপ দিতে গেলে বেইজিংয়ের ওপর নাখোশ হতে পারে পিয়ংইয়ং।
তবে, শুক্রবার জিনপিংয়ের ওই নাম না জানা দূতের সফরের পরই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৭
এইচএ/