এসবের মধ্যেই যাত্রীদের সুবিধা বিবেচনায় নতুন কৌশল নিতে যাচ্ছে ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় ও বিখ্যাত হিথ্রো বিমানবন্দর।
আগামী গ্রীষ্ম থেকে এই বিমানবন্দর দিয়ে যাতায়াতে যাত্রীদের আর পাসপোর্টের প্রয়োজন পড়বে না।
‘ফেসিয়াল রিকগনিশন’ প্রযুক্তির এই সিস্টেমে যাত্রীদের পাসপোর্ট ও ছবির তথ্য স্ক্যান করে ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা হবে। পুরো সিস্টেমটি চালু করতে ৫০ মিলিয়ন পাউন্ড ব্যয় করছে হিথ্রো কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৫শ’ ৪২ কোটি টাকা।
বিমানবন্দরে ‘ফেসিয়াল রিকগনিশন’ চালু প্রসঙ্গে এভিয়েশন কনসালট্যান্ট অ্যালেক্স ম্যাকহেরাস বলেন, আমেরিকার প্রধান বিমানবন্দরগুলোতে এরইমধ্যে এ প্রযুক্তি চালু হয়েছে। যাত্রীদের সুবিধা বিবেচনা করলে এটি বেশ কার্যকর।
তবে, এ সিস্টেমে তথ্য কীভাবে সুরক্ষিত থাকবে সে বিষয়ে গ্রাহকদের উদ্বেগ থাকতে পারে বলেও জানান তিনি।
আন্তর্জাতিক একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, লন্ডনের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর গ্যাটউইক বিমানবন্দরেও খুব শিগগিরই ক্যামেরায় ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২১ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭, ২০১৯
একে/জেডএস