একইসঙ্গে মার্কিন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সিনিয়র এই আইন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অযোগ্যতার কথা তুলে, তাকে অপসারণের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ আনা হয়েছিল। যদিও ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন রড রোসেনস্টেইন।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বলছে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ কাজের সম্পর্ক ছিল রড রোসেনস্টেইনের। এর জেরে কয়েকমাস ধরে দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার কথা ভাবছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল। অবশেষে আগামী ১১ মে তিনি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
পদত্যাগের চিঠিতে রড রোসেনস্টেইন ট্রাম্পকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। এমনকি চিঠিতে তিনি প্রেসিডেন্টের ভদ্রতা এবং মানসিক অবস্থা নিয়ে প্রশংসা করেছেন।
এদিকে, ‘রোসেনস্টাইনকে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য জেলে যেতে হয়েছে,- এমন একটি ছবি টুইট করেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
দেশটির সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাব্লিউ বুশ রড রোসেনস্টেইনকে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। সম্প্রতি যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দেশের নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে উইলিয়াম বারকে নিযুক্ত করলেন, এরপর থেকেই পদত্যাগ করার ভাবনা শুরু করেন রোসেনস্টেইন।
দেশটির সংবিধানে প্রেসিডেন্ট সম্পর্কিত ২৫তম সংশোধনীর ধারা নিয়ে কথা বলে আলোচনায় এসেছিলেন মার্কিন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রড রোসেনস্টেইন।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ৩০, ২০১৯
টিএ