মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে তাদের আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এসময় বিচারক বৈজয়ন্ত বিশ্বাস জামিন আবেদন না মঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ওই দু’জন হলেন- আমতলী পৌরসভার ছয় নম্বর ওয়ার্ডের মো. মহাসীন সিকদারের ছেলে মো. মিরাজ সিকদার ও বরগুনার ছোট লবনগোলা গ্রামের মো. হাবিবুর রহমানের ছেলে মো. তানভীর।
আমতলী থানা সূত্র জানায়, আমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এসআই মো. আরিফুর রহমান সম্প্রতি গাজীপুরে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-২ এ বদলি হয়েছেন। বদলির পর কিছু কাগজপত্র নেওয়ার জন্য তিনি শনিবার আমতলী আসেন। শনিবার রাতে নিচে মোটরসাইকেল রেখে জেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন তিনি। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে নিচে নেমে দেখেন তার মোটরসাইকেলটি নেই। ওই রাতেই তিনি আমতলী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
পরদিন রাত ১২টার দিকে আমতলী পৌরসভার মোড় থেকে সন্দেহভাজন হিসেবে মিরাজ ও তানভিরকে আটক করেন আমতলী থানার এসআই মো. সহিদ হাওলাদার।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সহিদ উল্লাহ বাংলানিউজকে জানান, আটক দু’জনের বিরুদ্ধে চুরির মামলা করে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৭
এজি/এসআই