বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দুপুরে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ড. মইনুল খান জানান, গাড়িতে ‘অদ্ভূত’ নম্বরপ্লেট ব্যবহার করার হয়।
আটকালে প্লেটে YF-05PVT যুক্ত কালো নম্বরপ্লেট পাওয়া যায়। এ নম্বরটি ব্রিটিশ ও তা পরিবর্তন না করে ঢাকায় চলাচল করতো। ২০০৫ সালের মডেলের কালো রঙের গাড়িটি ৩০০০ সিসির।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গাড়িটি কার্নেট সুবিধায় ২০১১ সালে বাংলাদেশে আমদানি করা হয়। কার্নেটের মেয়াদ শেষ হলেও তিনি তা জমা দেননি। এ বিষয়ে একাধিক নোটিশ দেয়া হয়েছিলো। গাড়ি ব্যবহারকারীর নাম কভেন্ট্রি, যিনি যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী হিসেবে গাড়িটি আমদানি করেছেন।
ড. মইনুল খান জানান, শুল্ক গোয়েন্দার সাম্প্রতিক অভিযানে গাড়িটি বাড়ির বেসমেন্টে লুকিয়ে রেখেছিলেন। তথ্যের ভিত্তিতে তা জব্দ করা হয়। জব্দের সময় গাড়িটি কাপড় দিয়ে ঢাকা ছিল। গাড়ির বর্তমান ব্যবহারকারী মোহাম্মদ মুহসিন আলম সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসা করেন। শুল্কসহ গাড়িটির মূল্য সাড়ে ৩ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৮, ২০১৭
আরইউ/এসএইচ