বৃহস্পতিবার (০৪ জানুয়ারি) উপজেলার কুমুদিনী হাসপাতালে এই চার সন্তান প্রসব করেন তিনি। নবজাতকগুলোর মধ্যে তিনজন জীবিত ও একজন মারা গেছে।
পারিবারিক সূত্র জানায়, বুধবার (০৩ জানুয়ারি) তাসলিমার প্রসব ব্যথা শুরু হলে বিকেলে তাকে কুমুদিনী হাসপাতালের প্রসুতি বিভাগে ভর্তি করা হয়। এরপর দিন দুপুর একটার দিকে স্বাভাবিক প্রসবের মাধ্যমে প্রথম বাচ্চার জন্ম হয়। পরে সন্ধ্যা সাতটার দিকে আরো তিনটি বাচ্চা একে এক প্রসব করেন তিনি। চারটি বাচ্চার মধ্যে দুইটি ছেলে এবং দুইটি মেয়ে। প্রসবের পর একটি বাচ্চা মারা গেছে।
এদিকে, একসঙ্গে চারটি সন্তান প্রসবের ফলে দরিদ্র তাসলিমার পরিবার বিপাকে পড়েছেন। কম ওজনের আকারে খুব ছোট এই বাচ্চাগুলো কিভাবে রক্ষা করবে এনিয়ে পরিবারটি দুশ্চিন্তায় পড়েছে।
কুমুদিনী হাসপাতালের পরিচালক ডা. দুলাল চন্দ পোদ্দার বাংলানিউজকে বলেন, বাচ্চাগুলোর ওজন কম এবং আকারে খুব ছোট। তাদের অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন। বাচ্চাগুলোকে ইনকিউভেটরে রাখা হয়েছে। বাচ্চাগুলোকে সুস্থ রাখতে হাসপাতালের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৮
এনটি