শনিবার (০৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তার হাতে পুরস্কার হিসেবে সনদ ও ট্রফি তুলে দেয়া হয়।
এ পুরস্কার হাতে পেয়ে অনুভুতি জানাতে গিয়ে মফিজ উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, যে কোনো পুরস্কার নিঃসন্দেহে সম্মানের এবং গর্বের।
কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মফিজ উদ্দিনের তত্ত্বাবধানে ২০১৩ সালে বঙ্গমাতা ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করে কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। পরে ২০১৪ ও ২০১৫ সালে হ্যাট্রিক শিরোপা জিতে বিদ্যালয়টি।
তিনিই তৈরি করেন দেশের নারী ফুটবলের অনন্য সব সম্পদ। ২০১১ সাল থেকে তার হাতেই গড়ে তুলেন ফুটবল মানচিত্রে বাংলাদেশকে নতুন করে চিনানো বাঘিনী মারিয়া-তহুরাদের।
কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মফিজ উদ্দিন বলেন, আমার একটিই ইচ্ছা কলসিন্দুরের এ মেয়েরাই একদিন জাতীয় দলের হয়ে খেলবে। তারা ফিফার বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে। আর সেটি হলেই আমার স্বপ্ন পূরণ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৮
এমএএএম/এসএইচ