মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ট্যালেন্ট হান্টিং প্রোগ্রাম শুরু করা হয়।
ট্যালেন্ট হান্টিং প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক) মহাপরিচালক শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. মফিজুর রহমান।
কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক) পরিচালক ড. সৈয়দ মো. ইহসানুল করিম, সেপা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী, কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহদী হাসান ও একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রামের প্রতিনিধি মো. হাবিবুর রহমান।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. এনামুল হক।
আয়োজক সূত্রে জানা যায়, নির্বাচিতরা সরকারি খরচে যাতায়াত, থাকা-খাওয়া ও প্রশিক্ষণ পাবেন। আর ছেলেদের দুই মাস আর মেয়েদের তিন মাস মেয়াদী প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মিলবে চাকরি। প্রথম ধাপে বাছাইয়ের মাধ্যমে নির্বাচিত কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা থেকে ৭৫ জন তরুণ ও ৭৫ জন তরুণী মোট ১৫০ জনকে প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়া হবে। পরবর্তিতে ধাপে ধাপে এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।
বেকার তরুণ-তরুণীদের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম ও বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্রের (বিটাক) সহযোগিতায় ট্যালেন্ট হান্টিং প্রোগ্রামটির আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৪ ঘণ্ট, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৯
জিপি