মঙ্গলবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ওই স্কুলছাত্রীকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর গ্রেফতার কাইয়ুমকে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠানো হয়েছে।
গৌরনদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, গত মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল ওই স্কুলছাত্রী নিজ বাড়ি উপজেলার পশ্চিম চন্দ্রহার গ্রাম থেকে এক প্রতিবেশীর বাড়ি যাচ্ছিল। পথে পশ্চিম চন্দ্রহার খালপাড় সড়কে পৌঁছালে স্কুলছাত্রীটিকে একই গ্রামের আব্দুস সালাম বেপারীর বখাটে ছেলে হিরো বেপারীর (১৯) নেতৃত্বে তার সহযোগী কাইয়ুম বেপারীসহ (৩০) তিন/চারজন বখাটে অস্ত্রের মুখে তাকে মাহিন্দ্রায় (থ্রি হুইলার) তুলে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (৩১ জানুয়ারি) গৌরনদী মডেল থানায় পাঁচজনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন। সোমবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে মামলার আসামি কাইয়ুম বেপারীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওই স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। এসময় কাইয়ুম বেপারীকে গ্রেফতার করা হয়।
মামলার অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন অপহৃত স্কুলছাত্রীর পরিবার।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৯
এমএস/ওএইচ/