বুধবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে শহরের কৃষ্ণপুর এলাকার পূর্ব কামারপাড়া গ্রামের কৃষিজমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ সূত্র জানায়, হাবিবুরকে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
নিহত যুবকের পকেট থেকে দু’টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। মোবাইল ফোনের কল লিস্ট ধরে প্রাথমিকভাবে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সে চিলমারী উপজেলার ঢুসমারা থানার গোয়ালের চর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। নিহত হাবিবুর স্থানীয় আদালতে মহুরির কাজ করতো এবং একই সঙ্গে জেলা শহরের কালেক্টরেট স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।
কুড়িগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, নিহত যুবক পড়াশোনার পাশাপাশি তার আইনি সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করতো।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজার রহমান বাংলানিউজকে জানান, তাকে কে বা কারা হত্যা করেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। অপরাধী শনাক্তে পুলিশ ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। আশা করছি খুব শিগগিরই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের চিহ্নিত করা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৯
এফইএস/এসএইচ