শুক্রবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চকবাজারে পুড়ে যাওয়া রোগীদের দেখতে এসে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন রেলমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে রয়েছে সরকার।
তিনি বলেন, নিমতলীর ঘটনার পর ইতিপূর্বে কেমিক্যাল কারখানা তুলে দেওয়া হয়েছিল। আবার তারা একই জায়গায় নিয়ে এসেছে। ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে সেজন্য পদক্ষেপ নেবে সরকার।
এদিকে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন নয়জনই ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন বার্ন ইউনিটের প্রধান সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল।
তিনি বলেন, বার্ন ইউনিটে থাকা সর্বশেষ নয়জনের মধ্যে পাঁচজন আইসিইউতে, তারা সম্পূর্ণ ঝুঁকিতে রয়েছেন। বাকি চারজনও ঝুঁকিতে। কারণ তাদের প্রত্যেকের শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। শ্বাসনালী পুড়ে গেলে রোগীরা ঝুঁকিতে থাকেন।
তবে তাদের সুচিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলে জানান সামন্ত লাল।
বুধবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাতের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৬৭ জন পুড়ে মারা যায়। চকবাজারের নন্দকুমার দত্ত রোডের শেষ মাথায় চুড়িহাট্টা শাহী মসজিদের পাশে ৬৪ নম্বর হোল্ডিংয়ের ওয়াহিদ ম্যানশনে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আবাসিক ভবনটিতে কেমিক্যাল গোডাউন থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৯
এমআইএইচ/জেডএস