ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

রাজনীতি

যোগ্য প্রার্থীকেই ভোট দেবেন হরিণাকুণ্ডুর ভায়না ইউপির ভোটাররা

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২৩০ ঘণ্টা, মে ৩, ২০১৬
যোগ্য প্রার্থীকেই ভোট দেবেন হরিণাকুণ্ডুর ভায়না ইউপির ভোটাররা ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঝিনাইদহ: জমে উঠেছে ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার ১নং ভায়না ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা এখন তুঙ্গে।

এবার বুঝে শুনে যোগ্য প্রার্থীকেই ভোট দেবেন ভোটাররা। আগামী ৭ মে এ ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

এদিকে, জনসমর্থনের দিকে থেকে এবারের নির্বাচনে এগিয়ে রয়েছে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী রবিউল করিম লাল। এলাকার ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে এমন আভাস পাওয়া গেছে। চশমা প্রতীক নিয়ে লড়ছেন রবিউল করিম লাল। সমাজসেবক হিসেবে এলাকায় তার বেশ সুনাম রয়েছে।

ভোটার হেলাল উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, রবিউল করিম লাল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে দলবাজি নয়, উন্নয়নের জোয়ার বইবে। চশমা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী রবিউল করিম লাল ভোট প্রার্থনা করে ইউনিয়নের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলেছেন। সব বয়েসী মানুষের সাড়া পাচ্ছেন তিনি। তিনি বলেন-সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তিনিই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে।

রবিউল করিম লাল’র বাবা মুক্তিযোদ্ধা রুহুল কুদ্দুস ১৯৭৩ সালে ভায়না ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভায়না ইউনিয়নের প্রথম সভাপতি তিনি। চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এলাকার উন্নয়ন শুরু করেন তিনি।

মুক্তিযোদ্ধা রুহুল কুদ্দুস’র যোগ্য সন্তান হিসেবে ভায়না ইউনিয়নের অসমাপ্ত কাজ করার জন্য রবিউল করিম লাল যোগ্য বলে এলাকার সর্বস্তরের মানুষ মনে করেন।

মালিপাড়া গ্রামের রিয়াজুল ইসলাম নামে এক ভোটার বাংলানিউজকে বলেন, এলাকার উন্নয়নের প্রতীক হচ্ছে চশমা মার্কা। সেই পারবে এলাকাকে শান্তিতে রাখতে, উন্নয়ন করতে। তিনি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে তার দক্ষতা দিয়ে পরিষদ পরিচালনা করতে পাববে ।

এ ব্যাপারে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী রবিউল করিম লাল বাংলানিউজকে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সঙ্গী হতে চাই আমিও। এই ইউনিয়নকে উন্নয়নের মডেল হিসেবে গড়তে চাই।

তিনি বলেন, এলাকার মানুষের পাশে আমি আগেও ছিলাম। আগামীতেও থাকবো। এই এলাকার মানুষের দুঃখ-দুর্দশায় আমার পরিবার যেমনভাবে পাশে ছিল, আমিও থাকবো।
এলাকার মানুষ যদি আমাকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেন তাহলে সরকারের দেওয়া সব অনুদান বা সাহায্য এলাকার উন্নয়নের কাজে লাগাবো।

বাংলাদেশ সময়: ২২১০ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৬
পিসি/

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।