তিনি বলেন, সেই নীতিমালা অনুযায়ী স্কুলের স্বীকৃতি অথবা অনুদান দেওয়া হবে। প্রতিবন্ধীর শিক্ষা একটি বিশেষায়িত বিষয়।
বৃহস্পতিবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে কুড়িগ্রাম পৌরসভা চত্বরে ‘মাদকমুক্ত জনসচেতনতামূলক নাগরিক সমাবেশে’ যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি অনেকেই এখন প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের নামমাত্র একটি ঘর করে শিক্ষক নিয়োগের নামে টাকা-পয়সা নিচ্ছেন এবং বলছেন যে আমরা শিক্ষক নিয়োগ দেবো। বিষয়টা আমরা জানি। তাই সঠিক প্রাপ্যতার ভিত্তিতে নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেওয়া হবে।
মাদকবিরোধী সংগঠন ‘মাদক মুক্ত সমাজ’ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি (অব) জেনারেল আমসা আ আমিন সভাপতিত্বে সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিজিবি রংপুর উত্তর পশ্চিম রিজিওয়ানাল কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাহিদুল ইসলাম, স্থানীয় সরকারের পরিচালক রফিকুল ইসলাম সেলিম, পৌরসভার মেয়র আব্দুল জলিল, ডা. হামিদুল হক খন্দকার. এএসপি মিজানুর রহমান প্রমুখ।
নাগরিক সমাবেশে অন্যান্য অতিথিরা তাদের বক্তব্যে বলেন, শুধু প্রশাসন নয়, জনপ্রতিনিধিসহ সমাজের সব দায়িত্বশীল মানুষের ঐক্যবদ্ধতায় বাংলাদেশকে মাদকমুক্ত করা সম্ভব। সমাবেশে মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
এর আগে মাদকবিরোধী একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি শহর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এর আগে মন্ত্রী নাগেম্বরী উপজেলার গোলাপ খাঁ শিশু সদন পরিদর্শন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০১৮
এফইএস/ওএইচ/