দেশের হকি খেলোয়াড়দের রুটি-রুজির সম্বল এই ঘরোয়া লিগের আয়োজন করবে বলে মনে করেছিল ফেডারেশন। তাতে ক্লাবগুলোকেও আমন্ত্রণ জানায় দেশের হকির সর্বোচ্চ সংস্থা।
ফেডারেশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্লাবগুলোর আলোচনা হলেও বেশিরভাগ ক্লাবই আসেনি। তার মধ্যে মোহামেডান, ওয়ারী, বাংলাদেশ স্পোর্টিং, ওয়ান্ডারার্স ও ভিক্টোরিয়া ক্লাব রয়েছে।
বাকী ক্লাবগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে ঘরোয়া হকি লিগের দলবদল নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অক্টোবরে এশিয়া কাপের পর হবে দলবদল। ক্লাবকাপ ও প্রিমিয়ার লিগ দিয়ে ঘরোয়া হকির আয়োজন শুরু হবে।
এবার বিদেশি কোটা পাঁচ থেকে চারজন করার চিন্তা আছে ফেডারেশনের। তবে এ নিয়ে আলোচনায় কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। সিদ্ধান্তহীনতা ও দীর্ঘসূত্রতায় ঘরোয়া হকি থেকে আরেকটি বছর প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। শঙ্কায় আছে উদীয়মান খেলোয়াড়দের ভবিষ্যত।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, ০৯ এপ্রিল ২০১৭
জেএইচ/এমআরপি